Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
BJP

Suvendu Adhikari: সদ্য দিল্লি ফেরত ধনখড়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শুভেন্দুর, রবিসন্ধ্যায় বাড়ল জল্পনা

রবিবার ঘুণাক্ষরেও কেউ টের পাননি শুভেন্দুর রাজভবন যাওয়ার কথা। সন্ধ্যা ৭.১৫ নাগাদ রাজ্যপাল টুইট করে জানান শুভেন্দুর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে।

ছবি: টুইটার

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২০ জুন ২০২১ ২০:৫৭
Share: Save:

রবিবার সন্ধ্যায় ফের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে দেখা করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শনিবারই অমিত শাহের সঙ্গে জোড়া বৈঠক সেরে দিল্লি থেকে ফিরেছেন ধনখড়। এর পরেই রবিবার আচমকা রাজভবনে শুভেন্দু কেন গেলেন, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।

এর আগে ১৪ জুন রাজভবনে যাওয়ার আগে টুইট করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। টুইট করেছিলেন রাজ্যপালও। কিন্তু রবিবার ঘুণাক্ষরেও কেউ টের পাননি শুভেন্দুর রাজভবন যাওয়ার কথা। সন্ধ্যা ৭.১৫ নাগাদ রাজ্যপাল টুইট করে জানান শুভেন্দুর সঙ্গে তাঁর বৈঠক হয়েছে।

সন্ধ্যায় পরপর দুটি টুইট করেন রাজ্যপাল। টুইটে লেখেন, রাজ্যে নির্বাচন পরবর্তী হিংসা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে এসেছিলেন বিরোধী দলনেতা। রাজ্যপাল লেখেন, রাজ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। অপরাধের তদন্ত হচ্ছে না। অপরাধীদের কেউ গ্রেফতার করছে না। বিরোধী দলনেতা রাজ্যের নির্বাচন পরবর্তী হিংসার পরিস্থিতি নিয়ে রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। রাজ্যপাল অভিযোগ করেছেন, রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ভুয়ো মামলায় অনেকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে শুভেন্দু অভিযোগ করেছেন।

রাজ্যপালের দিল্লি সফরের কথাও আচমকা ঘোষণা করা হয়েছিল রাজভবন তরফে। সেখানে ঠিক কী নিয়ে আলোচনা হবে, তাও খোলসা করেননি ধনখড়। দিল্লিতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক সেরে রাজ্যে ফিরেছেন। দিল্লিতে ‘ভোট পরবর্তী হিংসা’ পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় বলে সূত্রের খবর। আবার সোমবারই রাজ্যপাল ৭ দিনের জন্য দার্জিলিং যাচ্ছেন। সেখানেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি তিনি খতিয়ে দেখবেন বলে খবর। এই ঠাসা কর্মসূচির মধ্যেই হঠাৎই শুভেন্দু হাজির হলেন রাজভবনে। কেন? সেই প্রশ্নই এখন ঘুরছে রাজনৈতিক মহলে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

BJP Jagdeep Dhankhar
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE