প্রতীকী ছবি।
বাসন্তীর গ্রামে গুলিতে মহিলার মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার হল দু’জন। এসডিপিও ক্যানিং গোবিন্দ শিকদার বলেন, ‘‘তদন্ত শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।’’
শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ গুলি চলে বাসন্তীর ফুলমালঞ্চ পঞ্চায়েতের নেবুখালি সর্দারপাড়ায়। মারা যান মনোয়ারা সর্দার। গুলিতে জখম মঞ্জুর আলম সর্দার এবং নুরুল হাসান সর্দারের চিকিৎসা চলছে কলকাতার হাসপাতালে। নিহত ও আহতেরা সকলেই যুব তৃণমূলের কর্মী-সমর্থক বলে দাবি দলের। তৃণমূলের অন্য এক গোষ্ঠী হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ যুব তৃণমূলের।
ফুলমালঞ্চ পঞ্চায়েতের দখল কাদের হাতে থাকবে, তা নিয়ে এই এলাকায় শাসক দলের যুব সংগঠনের সঙ্গে দলের এক গোষ্ঠীর বিবাদ দীর্ঘদিনের। এর আগে বহু খুন-জখমের ঘটনা ঘটেছে।
পঞ্চায়েত প্রধান ইউসুফ মোল্লা যুব তৃণমূল নেতা। তিনি বলেন, \‘‘তৃণমূল নেতা নুর ইলাহি গাজি ওরফে রাজার অনুগামী জাকির শেখের নেতৃত্বে কিছু লোক বোমা-গুলি হামলা নিয়ে হামলা চালিয়েছে।’’ অভিযোগ অস্বীকার রাজা বলেন, ‘‘এটা দলের বিবাদ নয়। পারিবারিক বিষয় নিয়ে গোলমাল বাধে।’’ একই দাবি করেছেন স্থানীয় বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল।
ঘটনার কথা তিনি জানেন না বলে দাবি করেছেন জেলা তৃণমূল সভাপতি শুভাশিস চক্রবর্তী। তাঁর কথায়, ‘‘আমি অসুস্থ। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy