বাধার মুখে প্রতিরোধ করছে বিজেপি। সে কারণেই দলের প্রার্থী অজিত মুর্মুকে বুধবার খুন হতে হয়েছে বলে দাবি বাঁকুড়া জেলা বিজেপি নেতৃত্বের। তবে বৃহস্পতিবার বিষয়টি অন্য দিকে মোড় নেয় নিহতের ছোট ভাই অসিত মুর্মুর বক্তব্যে। সংবাদমাধ্যমের একাংশের কাছে তিনি দাবি করেন, অজিত দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে খুন হয়েছেন। তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও বলেছেন, ‘‘বিজেপি-র দলাদলিতে যে মৃত্যু, তাকে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে তৃণমূলের উপরে।’’
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা মানতে নারাজ বিজেপি। দলের বাঁকুড়া সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিবেকানন্দ পাত্রের দাবি, ‘‘পুলিশ- তৃণমূল একসঙ্গে অজিতের ওই ভাইকে গ্রামছাড়া করার ভয় দেখিয়ে এমন কথা বলিয়ে নিয়েছে।’’ অভিযোগ উড়িয়ে পুলিশ জানিয়েছে, মনোনয়নপত্র জমা দিতে গিয়ে অজিত খুন হন বলে তাঁর সেজ ভাই দিলীপ মুর্মু অভিযোগ করেছেন। তদন্ত শুরু হয়েছে। অসিত ও দিলীপের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।
বুধবার রানিবাঁধে বিরোধীদের মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এক বিজেপি কর্মীর মাথাও ফাটে। প্রতিবাদে রানিবাঁধ বাজারে বিক্ষোভ করছিলেন অজিতরা। বিজেপির দাবি, তাঁকে মারধর করে তৃণমূল। বাঁকুড়া মেডিক্যালে মৃত্যু হয় অজিতের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy