Advertisement
E-Paper

প্রেসিডেন্সির পাশে প্রাক্তনীরা

গবেষণার উৎকর্ষ কেন্দ্র হিসাবে প্রেসিডেন্সি কলেজ একটা সময় দেশের প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পেয়েছিল।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৫ মে ২০১৬ ০৩:৩৬

গবেষণার উৎকর্ষ কেন্দ্র হিসাবে প্রেসিডেন্সি কলেজ একটা সময় দেশের প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পেয়েছিল। এখন তা বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হলেও তার পরিকাঠামোর বেহাল দশা দেখে কপালে ভাঁজ শিক্ষকদের। গত শুক্রবার, ১৩ মে আনন্দবাজারে এ বিষয়ে খবর প্রকাশের পরে উদ্বেগ ছড়িয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী সংসদেও। শনিবার সংসদের বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রাক্তনীরা জানিয়ে দিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ চাইলে তাঁরা সাধ্যমতো সাহায্য করতে প্রস্তুত।

কথা ছিল, প্রতিষ্ঠানের দ্বিশতবর্ষ পূর্তি নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু সে সব পিছনে ফেলে আলোচনায় উঠে আসে গবেষণা কেন্দ্রের বেহাল পরিকাঠামোর বিষয়টি। সভায় প্রাক্তনীরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার পরিকাঠামোকে উন্নত করতে তাঁরা সাহায্য করতে আগ্রহী। গবেষণার কাজে কী কী সমস্যা হচ্ছে, কী ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন— তা জানতে চেয়ে আগামী সপ্তাহে উপাচার্যকে চিঠি দিচ্ছে প্রাক্তনী সংসদ।

সংগঠনের সম্পাদক বিভাস চৌধুরী বলেন, ‘‘গবেষণা- পরিকাঠামোর বেহাল দশার কথা জানতে পেরে আমরা উদ্বিগ্ন। ঠিক করেছি, এই নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলব।’’ বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান অবস্থা নিয়ে অনেক প্রাক্তনীরই অভিযোগ— ক্যাম্পাসে অদ্ভুত পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এখন অধ্যাপকদের ইচ্ছা থাকলেও অনেক সময় কর্তৃপক্ষের তরফে সদর্থক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। গবেষক না-নিতে পারার কারণে বহু বছর ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাল প্রজেক্ট আসাতেও ভাটার টান। গবেষণা, জার্নালের অভাবে পড়ুয়া থেকে গবেষক, অধ্যাপক সকলেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করতে পারছেন না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দেবজ্যোতি কোনার অবশ্য জানান, কত জন গবেষক নিয়োগ হয়েছেন তার উপর গবেষণার মান নির্ভর করে না। প্রেসিডেন্সি যথাযথই তার মান ধরে রেখেছে।

Presidency University Infrastructure Teacher
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy