Advertisement
০১ এপ্রিল ২০২৩
Blast

পাকিস্তানে আবার বিস্ফোরণ, মাঝপথে বন্ধ হয়ে গেল ম্যাচ, দায় নিল তেহরিক-ই-তালিবান

দিন কয়েক আগেই উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানে বিস্ফোরণে মারা যান বহু মানুষ। রবিবারের ঘটনাটি ঘটেছে পাকিস্তানের বালোচিস্তান প্রদেশের কোয়েটা সেনাছাউনির কাছে।

blast has been reported in Quetta cantonment of Balochistan province of pakistan leaving multiple people injured.

ছবি : টুইটার থেকে।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ১৩:৫৩
Share: Save:

পেশোয়ারের বিস্ফোরণের ভয়াবহতা এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি পাকিস্তান। এর মধ্যেই আবার বিস্ফোরণ দেশে। এ বার আক্রান্ত পাকিস্তানের বালোচিস্তান প্রদেশের কোয়েটা। রবিবার কোয়েটার সেনাছাউনির প্রবেশপথে পুলিশের সদর দফতরের কাছেই এই বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের ছবি এবং ভিডিয়ো ফুটেজ প্রকাশ্যে আসে সামাজিক মাধ্যমে। পরে প্রশাসনের তরফে জানানো এই বিস্ফোরণে ৫ জন গুরুতর আহত হয়েছে।

Advertisement

রবিবার সকালে যখন ঘটনাটি ঘটে, তখন কাছেই একটি স্টেডিয়ামে পিএসএলের প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্ক ছড়ায় সেখানে। মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায় সেই ম্যাচও।

রবিবারের ঘটনাটির পর পাক সংবাদসংস্থা ডন জানিয়েছে, এই বিস্ফোরণ নিয়ে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন দুপুর পর্যন্ত কোনও বিবৃতি জারি করেনি। তবে বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে একটি বিবৃতি দিয়েছে পাকিস্তানের নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী তেহরিক-এ-তালিবান। তারা জানিয়েছে, নিরাপত্তাকর্মীরাই ছিলেন এই বিস্ফোরণের লক্ষ্য। স্থানীয় সূত্রে পাওয়া খবরের উল্লেখ করে পাক সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, অন্তত পাঁচ জন জখম হয়েছেন এই ঘটনায়।

কোয়েটার যেখানে এই বিস্ফোরণ হয়েছে, সেই এলাকাটি অত্যন্ত সুরক্ষিত। কারণ বিস্ফোরণ স্থল আসলে একটি সেনাছাউনির প্রবেশ পথ। কাছেই রয়েছে পুলিশের সদর দফতরও। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মোড়া এই এলাকায় বিস্ফোরণ কী করে ঘটালো নাশকতাবাদীরা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

Advertisement

দিন কয়েক উত্তর পশ্চিম পাকিস্তানের পেশোয়ারে বিস্ফোরণের ঘটনায় ৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে পাকিস্তানে। সেই বিস্ফোরণেও মৃতদের অধিকাংশই ছিলেন পুলিশকর্মী।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE
Popup Close
Something isn't right! Please refresh.