E-Paper

ভারত-বিদ্বেষের প্রতিবাদে ইলনের প্রাক্তন বান্ধবী

গ্রাইমসের কথায়, পরিকল্পনা করেই এই বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। ব্যাপারটি লজ্জাজনক।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ ০৯:২৯
গ্রাইমস-এর সঙ্গে ইলন মাস্ক।

গ্রাইমস-এর সঙ্গে ইলন মাস্ক। ছবি: সংগৃহীত।

গত কয়েক দিন ধরে ভারত-বিরোধী মন্তব্যে উত্তাল আমেরিকার একাধিক সমাজমাধ্যম। বিশেষ করে অতি-দক্ষিণপন্থীদের মন্তব্যে রয়েছে বর্ণবিদ্বেষের ইঙ্গিত। সেই প্রেক্ষিতেই তীব্র প্রতিবাদ জানালেন কানাডিয়ান সঙ্গীতশিল্পী ক্লেয়ার এলিস বুশে ওরফে গ্রাইমস। তাঁর আর একটি পরিচয়, তিনি আমেরিকান ধনকুবের ও ভাবী রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রিয়পাত্র ইলন মাস্কের প্রাক্তন বান্ধবী। সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে তিনি জানিয়েছেন, “ভারতীয় সংস্কৃতি আমেরিকান সংস্কৃতির সঙ্গে খুব সুন্দর ভাবে মিশে যায়। আমার সৎবাবা ভারতীয়। বাড়িতে ভারতীয়-আমেরিকান দুই সংস্কৃতিই ছিল। আমার ছোটবেলা দুর্দান্ত কেটেছে।” গ্রাইমসের কথায়, পরিকল্পনা করেই এই বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে। ব্যাপারটি লজ্জাজনক।

এই প্রেক্ষিতেই প্রশ্ন উঠেছে, আমেরিকার ভাবী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং টেসলা কর্ণধার ইলন মাস্কের শিবিরের মধ্যে কি ফাটল ধরেছে? সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি তেমনই। তাদের বক্তব্য, ট্রাম্প সরকারের বিভিন্ন পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের নিয়োগ ঘিরেই অসন্তোষের সূত্রপাত। যা কার্যত বিস্ফোরণের আকার নিয়েছে কৃত্রিম মেধা নীতির শীর্ষে ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট শ্রীরাম কৃষ্ণনের নিয়োগে। ট্রাম্প, বিবেক রামস্বামীর শিবির বরাবরই মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের পক্ষে। যদিও কট্টর ট্রাম্প সমর্থকেরা মনে করছেন, এই ভাবে সরকারের উঁচু পদে নিয়োগ হতে থাকলে দল মূল আদর্শ থেকেইবিচ্যুত হবে।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

US-India america

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy