Advertisement
E-Paper

সংঘর্ষ এড়াল দুই ভারতীয় বিমান

ঘটনাটির তদন্তে নেমেছে ভারতের বিমান পরিবহণের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ)।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১২ মে ২০১৮ ০৩:৫৯

মাঝ আকাশে কাছাকাছি চলে এসেছিল দুই বিমান। শেষ মুহূর্তে দু’টি বিমানের ককপিটেই বিপদ সঙ্কেত বেজে উঠতেই সতর্ক হয়ে যান দুই পাইলট। ঢাকার আকাশে গত ২ মে ওই দুই পাইলট সতর্ক না হলে শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটতে পারত বলে বিমান মন্ত্রক সূত্রে খবর।

ঘটনাটির তদন্তে নেমেছে ভারতের বিমান পরিবহণের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ)। ওই দুই বিমানসংস্থা ইন্ডিগো এবং এয়ার ডেকানের সে দিনের ককপিটের যাবতীয় তথ্য এবং পাইলটদের সঙ্গে ঢাকা এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (এটিসি)-এর কথোপকথন বাজেয়াপ্ত করেছে ডিজিসিএ।

ঘটনার ঠিক এক দিন আগেই কলকাতা থেকে আঞ্চলিক উড়ান পরিষেবা প্রকল্পে উড়ান চালু করেছিল ডেকান। ঘটনার সময়ে বিমানটি আগরতলা থেকে কলকাতা ফিরছিল। ছোট বিচক্র্যাফ্ট ১৯০০ডি বিমানটিতে ১৯ জন যাত্রী ধরে। বিমানটি ছিল ঢাকার আকাশে। বিমানবন্দর সূত্রের খবর, ইন্ডিগোর এয়ারবাস ৩২০ বিমানটি দেড়শোর বেশি যাত্রী নিয়ে কলকাতা থেকে আগরতলা যাচ্ছিল।

বিমান পরিবহণের নিয়ম অনুযায়ী, আকাশে উপরনীচে দু’টি বিমানের মধ্যে দূরত্ব ন্যূনতম ১ হাজার ফুট থাকতে হবে।
সেই দূরত্ব কমে গেলে তা বেনিয়ম বলে গণ্য করা হবে। সে দিন একই রুটে দু’টি বিমান উল্টোদিক থেকে আসছিল। একটি সময়ে আকাশের একই জায়গায় উপরনীচে ১ হাজার ফুট দিয়ে উড়ে যাওয়ার কথা ছিল তাদের। কিন্তু দেখা যায় উপরনীচে এক হাজার ফুট দূরত্ব নেই দুই বিমানের মধ্যে। এই দূরত্ব এক হাজার ফুটের চেয়ে কমে গেলে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় বিমানের ককপিটে এক ধরনের সতর্ক বার্তা ভেসে ওঠে। দুই পাইলটও কলকাতায় এসে তাঁদের রিপোর্টে ওই বেনিয়মের কথা স্বীকার করেন।

Air Deccan Dhaka Indigo
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy