Advertisement
৩০ এপ্রিল ২০২৪
Shooting at Finland School

আবার ফিনল্যান্ডের স্কুলে গুলি, ১২ বছরের পড়ুয়ার হাতে নিহত এক পড়ুয়া, আহত আরও দুই

ফিনল্যান্ডের চতুর্থ বৃহত্তম শহর ভান্তা। তার ভিয়েরতোলা স্কুলে এই ঘটনা হয়েছে। স্কুলে ৮০০ জন পড়াশোনা করে। শিক্ষক এবং কর্মীর সংখ্যা ৯০।

image of finland

স্কুল ঘিরে রেখেছেন নিরাপত্তারাক্ষীরা। ছবি: রয়টার্স।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০২৪ ১৯:১০
Share: Save:

স্কুলে গুলি চালাল ১২ বছরের এক পড়ুয়া। তাতে মারা গেল এক শিশু। আহত আরও দুই। ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিঙ্কির উত্তরের শহরে একটি স্কুলের ঘটনা। অভিযুক্ত পড়ুয়াকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। ফিনল্যান্ডের স্কুলে গুলি চালানোর ঘটনা এই প্রথম নয়।

ফিনল্যান্ডের চতুর্থ বৃহত্তম শহর ভান্তা। তার ভিয়েরতোলা স্কুলে এই ঘটনা হয়েছে। স্কুলে ৮০০ জন পড়াশোনা করে। শিক্ষক এবং কর্মীর সংখ্যা ৯০। প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত রয়েছে স্কুলে। সেখানে পড়াশোনা করে সাত থেকে ১৫ বছর বয়সি ছেলে-মেয়েরা। পূ্র্ব উসিমা পুলিশ বিভাগের প্রধান ইলকা কোসকিমাকি জানিয়েছেন, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টার সময় স্কুলে গুলি চালিয়েছে এক ছাত্র। তাতে মারা গিয়েছেন ষষ্ঠ শ্রেণির আর এক ছাত্র। আরও দু’জন গুরুতর আহত।

পুলিশ সূ্ত্রে আরও জানা গিয়েছে, সন্দেহভাজন ছাত্রের বয়সও ১২ বছর। পুলিশ খুনের মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। এক সাক্ষী বলেন, ‘‘প্রথমে বুঝতে পারিনি বিকট শব্দ কোথা থেকে এল? পরে দেখি পড়ুয়ারা ছুটে চলেছে। চিৎকার করছে।’’ এক অভিভাবকের দাবি, স্কুলের শ্রেণিকক্ষের ভিতরেই গুলি চলেছে। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, হেলসিঙ্কি থেকে আটক করা হয়েছে অভিযুক্তকে।

ফিনল্যান্ডের স্কুলে এর আগেও গুলি চালানোর ঘটনা হয়েছে। ২০০৭ সালের নভেম্বরে জোকেলার এক মাধ্যমিক স্কুলে এলোপাথাড়ি গুলি ছোড়েন ১৮ বছরের যুবক। তাতে নিহত হন প্রধান শিক্ষক, এক কর্মী এবং ছয় পড়ুয়া। পরে নিজেকে গুলি করে আত্মঘাতী হন অভিযুক্ত। ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে কাউয়াঝোকির একটি ভোকেশনাল স্কুলে গুলি চালিয়ে ১১ জনকে খুন করা হয়েছিল। গুলি চালিয়েছিলেন ২২ বছরের মাট্টি জুহানি সারি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Shooting Finland school
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE