Advertisement
E-Paper

বাংলাদেশের জলসীমায় মায়ানমার নৌসেনার হানা, সেন্ট মার্টিনের অদূরে অপহৃত ৫৬ মৎস্যজীবী

মায়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তের মোট দৈর্ঘ্য ২৭১ কিলোমিটার। আর গত দেড় বছরের যুদ্ধে রাখাইন প্রদেশের ওই অংশের প্রায় পুরোটাই দখল করে নিয়েছে বিদ্রোহী জোটের বৃহত্তম সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৬ মার্চ ২০২৫ ১৪:০৪
Tension in Myanmar border as 56 Bangladeshi fishermen reportedly abducted by Arakan Army from Bay of Bengal near St. Martin\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\\'s Island

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

টেকনাফ সীমান্তের নাফ নদীর পরে এ বার বঙ্গোপসাগরেও বাংলাদেশের জলসীমায় হানা মায়ানমারের। বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির পরে এ বার অভিযোগের তির জুন্টা সরকারের নৌসেনার বিরুদ্ধে!

সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অদূরে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার সময় ছ’টি ট্রলার-সহ বাংলাদেশের ৫৬ জেলেকে বুধবার মায়ানমার নৌসেনা অপহরণ করেছে। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো জানাচ্ছে, সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ১০-১৫ কিলোমিটার দক্ষিণে ছ’টি ট্রলার-সহ মৎস্যজীবীদের অপহরণ করা হয়। শাহপরীর দ্বীপ ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি বশির আহমেদ জানিয়েছেন, সাগর থেকে ফিরে আসা অন্য মৎস্যজীবীদের মাধ্যমে তাঁরা ওই ঘটনার কথা জানতে পেরেছেন। এর পর বিজিবি এবং উপকূলরক্ষী বাহিনীকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

গত মাসে কক্সবাজারের অদূরে টেকনাফ সীমান্ত থেকে তিন দফায় ২৯ জন বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে অপহরণ করেছিল মায়ানমারের বিদ্রোহী বাহিনী আরাকান আর্মি। প্রথমে শাহপরীর দ্বীপ ঘোলারচর থেকে পরে নাফ নদীর নাইক্ষ্যংদিয়া থেকে তাঁদের অপহরণ করা হয়। শেষ পর্যন্ত দফায় দফায় আলোচনার পরে ওই মৎস্যজীবীদের ফেরত আনে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। গত ডিসেম্বরে ইউনূসের রোহিঙ্গা সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান জানিয়েছিলেন, মায়ানমারে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতিতে জুন্টা সরকারের পাশাপাশি সীমান্ত এলাকার নিয়ন্ত্রক আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে ঢাকা।

Arakan Army Bangladeshi Fisherman Myanmer Myanmar Army
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy