Advertisement
E-Paper

Kabul drone attack: কাবুলে ড্রোন হানা, শাস্তি নয় কারও

সে দিনের ড্রোন হামলার ঘটনায় আগেই ভুল স্বীকার করেছিল পেন্টাগন।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৫ ডিসেম্বর ২০২১ ০৭:২৪
ড্রোন হামলায় নিমেষে উড়িয়ে দিয়েছিল গাড়িখানা।

ড্রোন হামলায় নিমেষে উড়িয়ে দিয়েছিল গাড়িখানা।

আমেরিকার সেনা আফগানিস্তানের মাটি ছাড়ার মাত্র কয়েক দিন আগের ঘটনা। সেনার কাছে খবর ছিল, বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি নিয়ে কাবুলে আমেরিকার সেনাবাহিনীর উপরে হামলার ছক কষছে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস। ২৯ অগস্ট সকালে সেনার নজরে এল একটি গাড়ি। কাবুলের পথে ধুলো উড়িয়ে ছুটছে সে। গোপন সূত্রের খবরে ঠিক এই রকমের একটি সাদা টয়োটা গাড়ির কথা বলা হয়েছিল। তা হলে কি বিস্ফোরক নিয়ে ধেয়ে আসছে জঙ্গিরা? দেরি করেনি আমেরিকান সেনা। ড্রোন হামলায় নিমেষে উড়িয়ে দিয়েছিল গাড়িখানা। পরে জানা গেল, গাড়িটিতে জঙ্গি নয়, ছিলেন আমেরিকার এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মী ও কাবুলের বাসিন্দা জ়েমারি আহমাদি। ওই গাড়িতে থাকা আহমাদি-সহ ১০ জন নিরীহ আফগানের মৃত্যু হয়েছিল সে দিন। যাঁর মধ্যে ৭ জনই শিশু। আর গাড়িতে বিস্ফোরক নয়, মজুত ছিল প্রচুর পানীয় জলের বোতল।

সে দিনের ড্রোন হামলার ঘটনায় আগেই ভুল স্বীকার করেছিল পেন্টাগন। তবে গতকাল তারা জানাল, ওই ঘটনায় কোনও সেনাকর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হবে না। কারণ উচ্চ পর্যায়ের তদন্তে কারও বিরুদ্ধে আইন-ভঙ্গের কোনও প্রমাণ মেলেনি।

আমেরিকার প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন এ বিষয়ে তদন্তকারী অফিসারদের আর্জি মেনে কোনও সেনাকর্মীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না-নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওই তদন্তের ভার ছিল সেনাবাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ডের প্রধান জেনারেল কেনেথ এফ ম্যাকেঞ্জি জুনিয়র এবং স্পেশাল অপারেশনস্‌ কমান্ডের প্রধান জেনারেল রিচার্ড ডি ক্লার্কের উপরে। তাঁদের দেওয়া চূড়ান্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে গতকাল পেন্টাগনের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ‘‘সে দিনের ঘটনায় কারও গাফিলতি, ইচ্ছাকৃত ভুল বা নেতৃত্বের খামতির প্রমাণ মেলেনি। বরং এটাকে ঘটনাপ্রবাহের পদ্ধতিগত ত্রুটি বলা যায়।’’

Drone Attack Kabul Pentagan america
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy