Advertisement
২৭ মার্চ ২০২৩

হামলা জারি গাজায়, নিহত বেড়ে ১৭৫

যুদ্ধে বিরতি নয়, বরং জঙ্গিগোষ্ঠী হামাসের ‘হুমকি’র জবাব দিতে আজও গাজায় লাগাতার হামলা চালাল ইজরায়েল। প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এই অভিযানে সাধারণ মানুষের প্রাণহানি নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করলেও কম্যান্ডো হামলার সঙ্গে এদিন উত্তর গাজায় আক্রমণ করে ইজরায়েলি নৌ সেনাও। চলেছে বিমান হানাও। পাশাপাশি, গাজার হামাস অধিকৃত এলাকা পাঠানো একটি ড্রোনকে আজ গুলি করে নামানো হয়েছে বলে ইজরায়েলের সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে।

সংবাদ সংস্থা
গাজ়া শেষ আপডেট: ১৫ জুলাই ২০১৪ ০৩:৩২
Share: Save:

যুদ্ধে বিরতি নয়, বরং জঙ্গিগোষ্ঠী হামাসের ‘হুমকি’র জবাব দিতে আজও গাজায় লাগাতার হামলা চালাল ইজরায়েল। প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এই অভিযানে সাধারণ মানুষের প্রাণহানি নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করলেও কম্যান্ডো হামলার সঙ্গে এদিন উত্তর গাজায় আক্রমণ করে ইজরায়েলি নৌ সেনাও। চলেছে বিমান হানাও। পাশাপাশি, গাজার হামাস অধিকৃত এলাকা পাঠানো একটি ড্রোনকে আজ গুলি করে নামানো হয়েছে বলে ইজরায়েলের সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে। হামাসের তরফে একটি লিখিত বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই ইজরায়েলে বেশ কয়েকটি ড্রোন পাঠানো হয়েছে। খুব শীঘ্রই এ নিয়ে বিশদ তথ্য জানাবে তারা।

Advertisement

গত কালই উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ায় বিমানে লিফলেট বিলি করেছিল ইজরায়েলি সেনাবাহিনী। আক্রমণের পূর্বাভাস দিয়ে এলাকা খালি করে দেওয়ার আর্জি জানানো হয় ওই লিফলেটে। তার পরেই আজ, ওই এলাকায় দিনভর বোমাবর্ষণ হয়েছে। ঘর ছেড়েছেন প্রায় ১৭ হাজার মানুষ। প্যালেস্তাইনের প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে, গাজায় ইতিমধ্যেই ১৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত প্রায় ১২০০ জন। রাষ্ট্রপুঞ্জের দেওয়া তথ্য অনুসারে, এই হামলায় শুধুমাত্র জঙ্গিরাই নয়, তাদের পাশাপাশি বহু সাধারণ মানুষও প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৩০টি শিশুও রয়েছে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। ইজরায়েলের হানায় নিরীহ মানুষের মৃত্যুর সমালোচনা শুরু করেছে ইউরোপের সংবাদপত্রগুলিও। এই নিয়ে ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেন, “ঘটনাচক্রে সাধারণ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। এ জন্য আমরা দুঃখিত। এই হামলার জন্য হামাসই দায়ী।”

আজ গাজায় হামলার প্রতিবাদে নয়াদিল্লির ইজরায়েলি দূতাবাসের সামনে একটি প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করেন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। ওই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সামিল হন বেশ কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরাও। দূতাবাসের সামনে মিছিল আটকে ব্যারিকেড করে দেয় পুলিশ। সংরক্ষিত এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করায় আটক করা হয় ৭০ জন বিক্ষোভকারীকে।

Advertisement

আর্জেন্তিনায় গ্রেফতার ৩০
সংবাদ সংস্থা • বুয়েনোস আইরেস


পুলিশের হাতে ধৃত আর্জেন্তিনা সমর্থক। ছবি: গেটি ইমেজেস

দেশ বিশ্বকাপ জেতেনি। তাও কম আনন্দিত নন আর্জেন্তিনাবাসী। বরং প্রায় দু’দশক পরে দেশ ফাইনালে খেলেছে, তাতেই খুশি তাঁরা। উপরি প্রাপ্তি মেসির সোনার বল। রবিবার রাতে তাই আনন্দে নাগরিকেরা নামে বুয়েনোস আইরেসের রাস্তায়। চলছিল বাজি পোড়ানো। হঠাৎই হিংসাত্মক হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। শুরু হয় ভাঙচুর। মারধর করা হয় সাংবাদিকদের। পুলিশ এলে পাথর ছোড়া হয় তাদেরও। বাধ্য হয়ে কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে পুলিশ। গ্রেফতার হয়েছে ৩০ জন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE
Popup Close
Something isn't right! Please refresh.