হোটেল ও রেস্তোরাঁ শিল্পে কেরিয়ার গড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজন সঠিক দিকনির্দেশনা ও বিশ্বমানের প্রশিক্ষণ। কারণ, আজকের বিশ্বে ‘হোটেল ম্যানেজমেন্ট’ শুধু হোটেল পরিচালনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়—এটি এখন প্রযুক্তি, নেতৃত্ব, ও বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গেও ওতোপ্রতভাবে যুক্ত। এই প্রয়োজন পূরণে সাম্প্রতিক সময়ে ‘আইআইএইচএম’ হয়ে উঠেছে এক নির্ভরযোগ্য নাম—যেখানে শুধু আন্তর্জাতিক মানের ডিগ্রি নয়, বরং পড়ুয়াদের জন্য নিশ্চিত ভবিষ্যৎ ও চাকরির সুযোগও তৈরি হচ্ছে। ‘আইআইএইচএম’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পরামর্শদাতা সুবর্ণ বোসের দূরদর্শী নেতৃত্বে রাজ্যে কর্মমুখী শিক্ষার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে শীর্ষস্থানীয় এই প্রতিষ্ঠান।
‘আইআইএইচএম’-এর শিক্ষাব্যবস্থার মান এখন আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে গিয়েছে। এখানকার পাঠ্যক্রমে শুধু ‘হোটেল ম্যানেজমেন্ট’ নয়, ব্যবস্থাপনা, মানবসম্পদ, ‘ডিজিটাল মার্কেটিং’ এবং ‘হস্পিট্যালিটি টেকনোলজি’ শেখানো হয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে ‘আইআইএইচএম’ এখন বিশ্বে প্রথমসারির প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি, যারা তাদের পাঠ্যক্রম ও ট্রেনিংয়ে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
শ্রেণীকক্ষের বাইরে গিয়েও ‘আইআইএইচএম’-এর শিক্ষাব্যবস্থা এখন সীমাহীন। ফ্রান্স, মরিশাস, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশেও এই প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব রয়েছে। ‘বিএসসি (অনার্স) ইন ইন্টারন্যাশনাল হস্পিট্যালিটি ম্যানেজমেন্ট’ কোর্সের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা এবং গ্লোবাল ফ্যাকাল্টিদের থেকে সরাসরি বিভিন্ন বিষয় শেখার সুযোগ।
শিক্ষার্থীদের জন্যে ‘আইআইএইচএম’-এ পড়ার ১০টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ:
১. বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ‘হোটেল ম্যানেজমেন্ট’ প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে অন্যতম এবং ৬০টিরও বেশি দেশে স্বীকৃত।
২. এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ‘হোটেল ম্যানেজমেন্ট’ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম।
৩. ‘ইয়ং শেফ অলিম্পিয়ড’-এর আয়োজক, যেখানে ৫০টিরও বেশি দেশ অংশগ্রহণ করে।
৪. বিশ্বখ্যাত ৬০টিরও বেশি রন্ধনশিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত।
৫. আন্তর্জাতিক ইন্টার্নশিপ ও প্লেসমেন্টের সুবিধা। (আমেরিকা থেকে চিন পর্যন্ত)
৬. ১০ হাজারেরও বেশি অ্যালামনি, যারা বিশ্ববিখ্যাত হস্পিট্যালিটি ব্র্যান্ডে কাজ করছেন।
৭. বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন উচ্চপদস্থ র্যাঙ্কিং ও ম্যাগাজ়িনে প্রশংসিত।
৮. ‘ইন্টারন্যাশনাল হস্পিট্যালিটি ডে’ (২৪ এপিল)-এর উদ্ভাবক।
৯. খ্যাতনামা রন্ধনশিল্পী ও হস্পিট্যালিটি আইকনদের দ্বারা সমর্থিত ফ্যাকাল্টি।
১০. ভারতের সবচেয়ে বড় বিদ্যালয়স্তরের ‘হোটেল ম্যানেজমেন্ট’ বিষয়ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ‘আইআইএইচএম’।
‘আইআইএইচএম’-এর নেতৃত্বে প্রতি বছর আয়োজিত হয় ‘ইয়ং শেফ অলিম্পিয়ড’, যা বৈশ্বিক রন্ধনশিল্পের মানচিত্রে ভারতের অবস্থানকে দৃঢ় করেছে। সঞ্জীব কাপুরের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরাও এই আয়োজনের যথেষ্ট প্রশংসা করেছেন।
‘আইআইএইচএম’-ই প্রথম, যারা ‘হস্পিট্যালিটি জিপিটি - নমএআইস্তে’ চালু করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আতিথেয়তার জগতে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ৫০টিরও বেশি দেশকে একত্র করে ‘গ্লোবাল এআই ইন হস্পিট্যালিটি ডেকক্ল্যারেশন’-এ নেতৃত্ব দিয়েছে ‘আইআইএইচএম’।
‘আইআইএইচএম’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পরামর্শদাতা সুবর্ণ বোস, যাঁকে বলা হয় ‘ভারতীয় হোটেল ম্যানেজমেন্ট জগতের অবিচ্ছেদ্য নেতা’, তিনি বিশ্বাস করেন, আজকের একজন সফল পেশাজীবীকে হতে হয় বহুমুখী—একজন রন্ধনশিল্পী যিনি সেলস্ কলও করতে পারেন, কিংবা একজন ফ্রন্ট অফিস ম্যানেজার যিনি ব্যাক অফিসেও দক্ষ হতে পারেন।
‘আইআইএইচএম’ পরপর ৮ বছর (২০১৭–২০২৫) ‘বেস্ট হস্পিট্যালিটি এডুকেশন ব্র্যান্ড’ হিসেবেও সম্মানিত হয়েছে। ‘ফোর্বস’, ‘অ্যাসোচাম’, ‘জি’ এবং ‘পিডাব্লিউসি’-এর প্রতিষ্ঠানও এই প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
‘আইআইএইচএম’ শুধু একটি প্রতিষ্ঠান নয়—এটি ভবিষ্যতের আতিথেয়তা পেশার জন্য এক আন্তর্জাতিক মঞ্চ। এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্যই হল শিক্ষা, প্রযুক্তি, নেতৃত্ব এবং আন্তর্জাতিক সুযোগের সমন্বয় ঘটানো।
এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘আইআইএইচএম’—এর সঙ্গে এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।