পরিবর্তনশীল বিশ্বে, ভবিষ্যতের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তি ও উন্নয়নে নেতৃত্ব দিচ্ছে ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’

বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’-এর প্রাধান্য সব ক্ষেত্রেই সমানভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। কৃষি ও ‘বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ হোক কিংবা রোবোটিক্স, মহাকাশ প্রযুক্তি ও নবায়নযোগ্য শক্তি —বিভিন্ন শিল্পের মেরুদণ্ড হিসেবে ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’-এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে।

যে ভাবে ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ দৈনন্দিন জীবন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে, তা শিক্ষার্থীদের জন্যও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করছে। ‘ওমদয়াল গ্রুপ অফ ইনস্টিটিউশনস্’, ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ শিক্ষার আদর্শ প্রতিষ্ঠান হিসেবে শিক্ষার্থীদের দিশারী হয়ে উঠেছে।

কেন এই প্রতিষ্ঠান সকলের থেকে আলাদা?

অভিজ্ঞ ফ্যাকাল্টি

এই প্রতিষ্ঠানে যোগ্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষকরা উচ্চমানের শিক্ষা প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের সাফল্য নিশ্চিত করে।

আধুনিক ল্যাবরেটরি

সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে শিক্ষা লাভের সুযোগ পায়।

শিল্প-সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা

নিয়মিত সেমিনার, কর্মশালা, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ভিজ়িট, ইন্টার্নশিপ ও সঠিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শিক্ষার্থীদের শিল্পক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত হতে সহায়তা করে।

সামগ্রিক বিকাশে গুরুত্ব

এই প্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের দলগত কাজ ও ব্যক্তিগত উন্নয়নকে বিকশিত করার জন্য পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করে।

সফল প্রাক্তন স্নাতক

এই প্রতিষ্ঠানের স্নাতকেরা শীর্ষস্থানীয় শিল্পক্ষেত্রে সফলভাবে কাজ করছেন এবং নিয়মিতভাবে ভারত ও বিদেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানে উচ্চশিক্ষা (মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রাম) গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন।

বিশ্ব যত উন্নত হচ্ছে, ততই নতুন নতুন সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে মানবসভ্যতা। পরিবেশগত সংকট, জ্বালানি ঘাটতি, উন্নয়ন কিংবা উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োগ, এ সব ক্ষেত্রে ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ সেই ভরসার নাম, যা দক্ষতা ও উদ্ভাবনী শক্তির মাধ্যমে বাস্তবসম্মত সমাধান তৈরি করে। এ কারণেই ‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’-কে শুধু একটি পেশা নয়, বরং মানব অগ্রগতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে ধরা হয়।

‘মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’-এ বি.টেক. ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী ‘ডিজ়াইন’, ‘থার্মাল’ এবং ‘প্রোডাকশন’ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ পান। সরকারি ও বেসরকারি, উভয় ক্ষেত্রেই তাঁরা তাঁদের কেরিয়ার শুরু করতে পারেন। সাধারণত অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কেরিয়ার শুরু হলেও ধীরে ধীরে পদোন্নতি পেয়ে এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। এ ছাড়া প্রশাসনিক দায়িত্ব, ব্যবস্থাপনাগত পদ কিংবা গবেষণার মতো ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগও থাকে।

বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://omdayal.com/

এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘ওমদয়াল গ্রুপ অফ ইনস্টিটিউশনস্’-এর সঙ্গে এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।