E-Paper

ভবিষ্যতের দক্ষ ও ন্যায়নিষ্ঠ আইনজীবী গড়ে তোলার লক্ষ্যে অঙ্গীকারবদ্ধ শীর্ষস্থানীয় এই প্রতিষ্ঠানের ‘স্কুল অফ ল’

‘স্কুল অফ ল’-এর দৃষ্টিভঙ্গি হল – এমন আইনজ্ঞ তৈরি করা যারা শুধু শিক্ষাগত দিক থেকেই নয়, নৈতিক মূল্যবোধের দিক থেকেও উৎকৃষ্ট হবে এবং যারা সমাজ, পেশা ও দেশের কল্যাণে অবদান রাখতে পারবে।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৫ ১২:৫৩
‘সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি’র ‘স্কুল অফ ল’

‘সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি’র ‘স্কুল অফ ল’

২০১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত, ‘সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি’র ‘স্কুল অফ ল’ বর্তমানে এক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ও প্রগতিশীল প্রতিষ্ঠান, যা শিক্ষার্থীদের আইন শিক্ষার মাধ্যমে একটি সৎ, দক্ষ ও ন্যায়বদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে দৃঢ়ভাবে কাজ করে চলেছে। আইনশাস্ত্রের বিভিন্ন শাখাকে ঘিরে গঠিত এই পাঠ্যক্রমের মূল ভিত্তি হল আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতি, গুণগত মান এবং অভিজ্ঞ শিক্ষকমণ্ডলী।

‘স্কুল অফ ল’-এর অন্যতম গর্বের বিষয় হল, দেশের বিশিষ্ট আইনজীবী, বিচারক ও প্র্যাকটিশনারদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ। এই প্রতিষ্ঠানে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে তাঁদের নিয়মিত উপস্থিতি, ওয়ার্কশপ পরিচালনা এবং বাস্তব অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া—এই সবকিছুই শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা এনে দেয়।

এ ছাড়াও, মুট কোর্ট অনুশীলন, বিতর্ক, সেমিনার, রিসার্চ রাইটিং, ড্রাফটিং ওয়ার্কশপ এবং সমসাময়িক বিষয়ভিত্তিক আলোচনা সভা—এই নিয়মিত আয়োজনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গড়ে ওঠে আত্মবিশ্বাস, বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি এবং পেশাগত দক্ষতা, যা তাদের পেশাগত জগতে প্রবেশের জন্য প্রস্তুত করে তোলে।

‘স্কুল অফ ল’-এর দৃষ্টিভঙ্গি হল – এমন আইনজ্ঞ তৈরি করা যারা শুধু শিক্ষাগত দিক থেকেই নয়, নৈতিক মূল্যবোধের দিক থেকেও উৎকৃষ্ট হবে এবং যারা সমাজ, পেশা ও দেশের কল্যাণে অবদান রাখতে পারবে। পাশাপাশি, শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ ও সুযোগ প্রদান করা, সর্বোচ্চ একাডেমিক মান অর্জনে সহায়তা করা, প্রকৃত পেশাদারিত্বের চেতনা গড়ে তোলা এবং আত্মনির্ভরশীলতা গড়ে তোলাও এই প্রতিষ্ঠানের একটি অন্যতম দিক।

এখানে পাঠ্যক্রমিক পরিসরে ৫ বছর মেয়াদি কোর্সগুলির মধ্যে রয়েছে, বি.এ.এলএল.বি.(অনার্স), বিবিএ.এলএল.বি.(অনার্স), বি.কম.এলএল.বি.(অনার্স) এবং ৩ বছর মেয়াদি এলএল.বি. কোর্সও এখানে পড়ানো হয় (সমস্ত কোর্সই বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া দ্বারা অনুমোদিত)। এ ছাড়াও রয়েছে, এলএল.এম. (‘কর্পোরেট ল’ এবং ‘ক্রিমিনাল ল’-এ) এবং পিএইচ.ডি. প্রোগ্রাম।

‘স্কুল অফ ল’-এর শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন নামীদামি আইন সংস্থা ও কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপের পাশাপাশি কাজ করারও সুযোগ পেয়েছেন, যেমন – ‘থমাস জর্জ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস্‌’, ‘কুইসলেক্স’, ‘খাইতান অ্যান্ড কোম্পানি’, এবং ‘চেলসন অ্যান্ড গর্ডন বা ফ্র্যাঙ্কর্প’-এর মতো প্রতিষ্ঠানে। অনেকেই ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে চর্চা শুরু করে আইনজীবী হিসেবেও যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন।

শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, দক্ষতা ও নৈতিকতা—এই তিনের সমন্বয়ে গঠিত সার্বিক বিকাশই ‘স্কুল অফ ল’-এর প্রধান লক্ষ্য ও গর্ব। ভবিষ্যতের চাহিদা মেটাতে এই প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত নিজেকে আধুনিক করে তুলছে, শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি করছে এক সর্বাঙ্গীন ও প্রাসঙ্গিক শিক্ষার পরিসর। ‘সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি’র ‘স্কুল অফ ল’—একটি চেতনার কেন্দ্র, যেখানে গড়ে উঠছে আগামী দিনের আদর্শ, দক্ষ ও সচেতন আইনজীবী সমাজ।

বিশদে জানতে ভিজ়িট করুন: https://shorturl.at/nsYYj

এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি ‘সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি’—এর সঙ্গে এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

Sister Nivedita University School of Law Law Education Lawyer

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy