Advertisement
E-Paper

টানাপড়েন বিসিপিএলে

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মৃণাল রায়চৌধুরী শনিবার জানান, গত বছর এপ্রিল-জুলাইয়ে মানিকতলার কারখানায় ১৯.৫ কোটি টাকার ওষুধ তৈরি হলেও, এ বার হয়েছে ৯.৫ কোটির। অথচ করোনা আবহে সংস্থার ওষুধের চাহিদা রয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০২ অগস্ট ২০২০ ০৩:৪১
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

বাজারে বেঙ্গল কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালসের (বিসিপিএল) ওষুধের চাহিদা থাকলেও, কর্তৃপক্ষ উৎপাদন কমিয়েছেন বলে অভিযোগ কর্মী সংগঠনের। বেঙ্গল কেমিক্যাল শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের দাবি, ওষুধ ও অন্য পণ্যের বিপণনেও জোর দেওয়া হচ্ছে না। যদিও সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কর্তৃপক্ষ।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মৃণাল রায়চৌধুরী শনিবার জানান, গত বছর এপ্রিল-জুলাইয়ে মানিকতলার কারখানায় ১৯.৫ কোটি টাকার ওষুধ তৈরি হলেও, এ বার হয়েছে ৯.৫ কোটির। অথচ করোনা আবহে সংস্থার ওষুধের চাহিদা রয়েছে। তাই এই সময়ে অন্যান্য সরকারি ওষুধ সংস্থার মতো তা উৎপাদন ও বিপণনে জোর দিলে লাভ হতে পারে বিসিপিএলের। পাশাপাশি, মানিকতলার বহু কর্মীকে পানিহাটিতে হোমকেয়ার পণ্য তৈরির কারখানায় পাঠানো হয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, সংস্থা বিলগ্নির কেন্দ্রের প্রস্তাব মামলায় আটকে থাকলেও, কৌশলে দুর্বল করা হতে পারে বিসিপিএলকে।

সংস্থার এমডি পি এম চন্দ্রাইয়ার অবশ্য দাবি, গত বছর দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ওষুধের দামের নীতি সংশোধনে দেরি হয়। আর এ বার করোনার হানায় কাঁচামালের দর বেড়েছে ১০ গুণ। তাতে ওষুধ তৈরির খরচ বিপুল বাড়ায় আর্থিক চাপ বাড়ত বলেই উৎপাদন কমানো হয়েছে। তার উপরে হোমকেয়ারের ব্যবসা বাড়াতে পানিহাটিতে দু’টি শিফট চালু হওয়ায় বাড়তি কর্মীর প্রয়োজন ছিল। তাই মানিকতলার অদক্ষ শ্রমিকদের পাঠানো হয়েছে। দক্ষ কর্মীদের নয়।

BCPL Business Medicine
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy