—প্রতীকী ছবি।
দীর্ঘ আট মাস পরে আগামী কাল শনিবার বৈঠকে বসছে জিএসটি পরিষদ। তার আগে শুক্রবার ব্যবসায়ীদের একাংশের দাবি, বর্তমানে মূল্যবৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে বৈঠকে করের হার কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক। সাধারণ মানুষ ও শিল্প, দু’পক্ষের জন্যই তা জরুরি। প্রধানত কিছু খাদ্যপণ্য, স্বাস্থ্য পরিষেবা ও শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কিছু পণ্যে কর কমানোর সুপারিশ করেছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য উপদেষ্টা জিটিআরআই-ও। বলেছে, ওই সব জিনিস অত্যন্ত জরুরি। মানুষের কাজে লাগে। তার উপর কর কমানো হলে সেগুলি কেনা সহজ হবে। কাটতিও বাড়বে। ফলে বাড়বে ওই খাতে কর আদায়। জিএসটি নথিভুক্তির আওতা থেকে বছরে ১.৫ কোটি টাকা পর্যন্ত ব্যবসা করা সংস্থাগুলিকে বাদ দেওয়ার জন্যও সওয়াল করেছে তারা।
এ দিকে, এই দিনই জিএসটির কর কাঠামো ঢেলে সাজানোর সুপারিশ করতে গঠিত হয়েছে নতুন কমিটি। যার আহ্বায়ক হয়েছেন বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরী। পশ্চিমবঙ্গের অর্থ দফতরের ভারপ্রাপ্ত স্বাধীন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য-সহ বিভিন্ন রাজ্যের সাত জন মন্ত্রী থাকছেন সদস্য হিসেবে। উত্তরপ্রদেশের অর্থমন্ত্রী সুরেশ কুমার খন্নার নেতৃত্বে এর আগে
এই ধরনের এক কমিটি তৈরি হলেও, সেটি কোনও বৈঠক না করায় নতুন করে ফের কমিটি গড়া হল। জিএসটি প্রকল্প সরল করার লক্ষ্যে কর কাঠামো ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি বর্তমানে করের আওতার বাইরে থাকা পণ্যের তালিকাও পর্যালোচনা করবে তারা। তার পরে জমা দেবে সুপারিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy