E-Paper

নিশানায় ব্ল্যাকরক, ৪৪৩৫ কোটি টাকা প্রতারণায় অভিযুক্ত ভারতীয় বংশোদ্ভূত

খবর অনুসারে, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম টেলি সংস্থাটিকে ঋণ দেয় এইচপিএস। ধাপে ধাপে তার অঙ্ক পৌঁছয় ৫০ কোটি ডলারে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০১ নভেম্বর ২০২৫ ০৯:০২
—প্রতীকী চিত্র।

—প্রতীকী চিত্র।

আর্থিক প্রতারণার মুখে পড়ল লগ্নি সংস্থা ব্ল্যাকরক। অভিযোগের তির ভারতীয় বংশোদ্ভূত টেলিকম কর্তা বঙ্কিম ব্রহ্মভট্টের দিকে। আমেরিকার সংবাদ মাধ্যমের খবর, বঙ্কিমের টেলি সংস্থা ব্রডব্যান্ড টেলিকম অ্যান্ড ব্রিজভয়েস-কে ঋণ দিয়েছিল ব্ল্যাকরকের শাখা এইচপিএস ইনভেস্টমেন্ট পার্টনার্স-সহ অন্যেরা। অভিযোগ, ভুয়ো চালান দেখিয়ে এবং অ্যাকাউন্টে জালিয়াতি করে ৫০ কোটি ডলারের (প্রায় ৪৪৩৫ কোটি টাকা) বেশি ঋণ নেন বঙ্কিম। সেই টাকা ভারত ও মরিশাসে পাঠানো হয়।

খবর অনুসারে, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে প্রথম টেলি সংস্থাটিকে ঋণ দেয় এইচপিএস। ধাপে ধাপে তার অঙ্ক পৌঁছয় ৫০ কোটি ডলারে। এই ঋণে তাদের সাহায্য করে ফরাসি ব্যাঙ্ক বিএনপি পারিবাস। এ দিকে, চলতি বছরের শুরুতে এইচপিএস-কে হাতে নেয় ব্ল্যাকরক। তার পরেই জুলাইয়ে জালিয়াতির বিষয়টি প্রথম নজরে আসে। তদন্তের পরে জানাযায়, দু’বছর ধরে পরিষেবা গ্রহণকারী সংস্থাগুলির অস্তিত্ব ছিল না। তাদের নথি জাল করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ২০১৮-এ জালিয়াতির প্রমাণ মিলেছে।তবে এইচপিএস-এর প্রশ্ন বরাবরই এড়িয়ে যান বঙ্কিম। এক সময়ে ফোন তোলাও বন্ধ করে দেন। ফাঁকা পড়ে নিউ ইয়র্কে তাঁর অফিস ও বাড়ি।

সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, এই অবস্থায় কী করে টাকা ফেরত পাওয়া সম্ভব, তা-ই এখন মাথাব্যথা ব্ল্যাকরকের।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Fraudulence Money embezzlement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy