Advertisement
E-Paper

দু’দশকে প্রথম চলতি খাতে ঘাটতি চিনে

বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০০৮ সালের বিশ্ব জোড়া মন্দার পর থেকেই রফতানি নির্ভরতা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বেজিং। জোর দেওয়া শুরু হয় দেশে চাহিদা বাড়ানোয়। ফলে গত এক দশকে প্রায় নাগাড়ে কমেছে চলতি খাতে ঘাটতি।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০১৮ ০৫:৩৭

ওয়াশিংটনের সঙ্গে তেতো শুল্ক যুদ্ধের মধ্যেই বছরের প্রথমার্ধে চলতি খাতে বিদেশি মুদ্রা লেনদেনে ঘাটতির মুখ দেখল বেজিং। দু’দশকের মধ্যে এই প্রথম।

চলতি বছরের প্রথম ছ’মাসে (জানুয়ারি-জুন) মোট ঘাটতি ২,৮৩০ কোটি ডলার। ওই সময়ে আমদানির থেকে ১৫,৫৯০ কোটি ডলারের পণ্য বেশি রফতানি করেছে তারা। কিন্তু পরিষেবায় বাণিজ্য ঘাটতি ৭,৩৬০ কোটি ডলার থেকে বেড়ে পৌঁছেছে ১৪,৭৩০ কোটি ডলারে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ২০০৮ সালের বিশ্ব জোড়া মন্দার পর থেকেই রফতানি নির্ভরতা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বেজিং। জোর দেওয়া শুরু হয় দেশে চাহিদা বাড়ানোয়। ফলে গত এক দশকে প্রায় নাগাড়ে কমেছে চলতি খাতে ঘাটতি। কিন্তু তারপরেও চিনের পরিসংখ্যানে প্রশ্ন যাচ্ছে না।

ভারত, আমেরিকা, ইউরোপ থেকে শুরু করে প্রায় সর্বত্র বাণিজ্য উদ্বৃত্ত নিয়ে তোপের মুখে বেজিং। অভিযোগ, চিন যত রফতানি করে, তার তুলনায় আমদানি করে অনেক কম। অনেকেরই প্রশ্ন, চাপের মুখে এই ঘাটতি কি কিছুটা স্বস্তি দেবে চিনকে?

এ দিকে, বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তাপ বাড়িয়ে এ দিন শুল্ক-পাল্টা শুল্কের তির ছুঁড়েছে আমেরিকা ও চিন। ওয়াশিংটন আরও ১,৬০০ কোটি ডলারের চিনা পণ্যে ২৫% শুল্ক বসানোর কথা বলায় একই করের হারে পাল্টা দিয়েছে বেজিংও।

মূল্যবৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি, পেট্রোপণ্যের দাম বৃদ্ধি - অর্থনীতির সব খবর বাংলায় পেয়ে যান আমাদের ব্যবসা বিভাগে।

Current Account Deficit China
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy