E-Paper

জিএসটি ফাঁকি রোধে তথ্য বিশ্লেষণ

করের হারে রদবদলের পাশাপাশি, কর ফাঁকি আটকানোর ফলেও জিএসটি সংগ্রহ বাড়ছে। আরও বেশি সংস্থাকে আনা গিয়েছে জিএসটির আওতায়।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৩ ০৮:৪৩
An image representing GST

উৎপাদন ক্ষেত্রে বার্ষিক আয় ৪০ লক্ষ টাকা এবং পরিষেবা ক্ষেত্রে ২০ লক্ষ টাকার বেশি হলে বাধ্যতামূলক ভাবে জিএসটি ব্যবস্থায় নথিভুক্ত হতে হয়। প্রতীকী ছবি।

গত ক’মাস ধরে জিএসটি সংগ্রহ ধারাবাহিক ভাবে ১.৪০ লক্ষ কোটি টাকার বেশি হচ্ছে। অর্থ মন্ত্রকের বক্তব্য, করের হারে রদবদলের পাশাপাশি, কর ফাঁকি আটকানোর ফলেও জিএসটি সংগ্রহ বাড়ছে। আরও বেশি সংস্থাকে আনা গিয়েছে জিএসটির আওতায়। এ বারকর ফাঁকি রোধে আরও কড়া হতে আয়কর দফতর ও কর্পোরেট মন্ত্রকের থেকে তথ্য সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণের পথে হাঁটতে চলেছে জিএসটি দফতর।

এখন উৎপাদন ক্ষেত্রে বার্ষিক আয় ৪০ লক্ষ টাকা এবং পরিষেবা ক্ষেত্রে ২০ লক্ষ টাকার বেশি হলে বাধ্যতামূলক ভাবে জিএসটি ব্যবস্থায় নথিভুক্ত হতে হয়। সেই অনুযায়ী এখন প্রায় ১.৩৮ কোটি ব্যবসা এবং পেশাদার নথিভুক্ত। জিএসটি দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, প্রথম দফায় আয়কর দফতরের থেকে করদাতাদের তথ্য সংগ্রহ করে নিজেদের তথ্যভান্ডারের সঙ্গে মিলিয়ে বিশ্লেষণ করবেন তাঁরা। যদি এমন কোনও ব্যবসা বা সংস্থাকে চিহ্নিত করা যায়, যাদের জিএসটিতে নথিভুক্তির যোগ্যতা সত্ত্বেও তা করেনি, সে ক্ষেত্রে নোটিস পাঠানো হবে। জানতে চাওয়া হবে নথিভুক্ত হয়ে জিএসটি ও রিটার্ন জমা না করার কারণ। দ্বিতীয় পর্যায়ে একই রকম পদক্ষেপ করা হবে কর্পোরেট মন্ত্রকের থেকে সংগ্রহ করা তথ্য বিশ্লেষণ করে। নথিভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ সংবহন ও বণ্টন সংস্থা ও চিকিৎসা পরিষেবা সংস্থাকে জিএসটি ব্যবস্থার বাইরে রাখা হয়েছে। ফলে তাদের ক্ষেত্রে এই পদক্ষেপের প্রশ্ন নেই।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

GST evasion GST committee financial crisis

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy