Advertisement
২৭ এপ্রিল ২০২৪
e-commerce

কোন দেশের পণ্য, জানাক ই-কমার্স সংস্থা

এতে রাজি হলেও, এ জন্য আরও কিছুটা সময় চেয়েছে সংস্থাগুলি। তবে অন্য সূত্র জানাচ্ছে, ইতিমধ্যেই সেই কাজ শুরু করেছে তারা।

প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৯ জুলাই ২০২০ ০৬:১২
Share: Save:

ভারত-চিন সীমান্ত সংঘর্ষের পর থেকে চিনা পণ্য বয়কটের ডাক যেমন উঠেছে, তেমনই দাবি উঠেছে নেটে বিক্রি হওয়া পণ্য কোন দেশে তৈরি তা স্পষ্ট জানানোরও। এ নিয়েই বুধবার অ্যামাজ়ন, ফ্লিপকার্টের মতো সংস্থাগুলির সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল শিল্প লগ্নি ও উন্নয়ন দফতর (ডিপিআইআইটি)। সূত্রের খবর, সেখানে ১ অগস্ট থেকে ই-কমার্স সংস্থাগুলির সাইটে নতুন নথিভুক্ত পণ্য ও ১ অক্টোবর থেকে পুরনো পণ্য কোন দেশে তৈরি, তা জানানোর প্রস্তাব দিয়েছে তারা। এতে রাজি হলেও, এ জন্য আরও কিছুটা সময় চেয়েছে সংস্থাগুলি। তবে অন্য সূত্র জানাচ্ছে, ইতিমধ্যেই সেই কাজ শুরু করেছে তারা।

উল্লেখ্য, এর আগেই পণ্য কোন দেশে তৈরি (কান্ট্রি অব অরিজিন), তার সংজ্ঞা স্পষ্ট করার দাবি তুলেছে সংস্থাগুলি। তাদের মতে, অনেক ক্ষেত্রেই একটি পণ্য ভারতে তৈরি হলেও, তার কাঁচামাল আসে অন্যান্য দেশ থেকে। ফলে সে ক্ষেত্রে কান্ট্রি অব অরিজিন কী হবে, তা জানা জরুরি। তেমনই বিষয়টি নিয়ে বিক্রেতা, উৎপাদক-সহ বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে আলোচনার দাবিও করেছে তারা। এই পুরো বিষয়টি নিয়েই ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রকের সঙ্গে ডিপিআইআইটি কথা বলবে বলে সূত্রের খবর।

তবে বিশেষজ্ঞদের অনেকের মতে, ই-কমার্স সাইটে সত্যিই পণ্যের দেশ জানানো শুরু হলে বর্তমান পরিস্থিতিতে ক্রেতাদের জিনিস কেনার অভ্যাস কিছুটা হলেও বদলাতে পারে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

e-commerce
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE