প্রতীকী ছবি।
লকডাউনের কারণে এপ্রিল-জুনে জিডিপি নেমেছে ২৩.৯%। এই অবস্থায় ফের ত্রাণের সওয়াল করেছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন। বিশেষজ্ঞদেরও দাবি, চাহিদা ফেরাতে সরকারের সাহায্য জরুরি। এ বার একই কথা জানাল ১৬৬টি সংস্থাকে নিয়ে করা বণিকসভা ফিকি ও উপদেষ্টা সংস্থা ধ্রুব অ্যাডভাইজার্সের সমীক্ষা।
আনলক পর্বে ধাপে ধাপে আর্থিক কর্মকাণ্ড শুরুর ফলে ব্যবসা কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ার কথা মেনেছে সংস্থাগুলি। কিন্তু তাদের মতে, আশঙ্কা এখনও কাটেনি। ঘুরে দাঁড়ানোর পথে দুর্বল চাহিদাই সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মত ৬৮% সংস্থার। ৪১ শতাংশের বক্তব্য, গত বছরের অগস্টের তুলনায় এ বার বিক্রি অর্ধেকেরও কম। ২১% সংস্থার ক্ষেত্রে তা ৫০%-৭৫%। ফিকির প্রেসিডেন্ট সঙ্গীতা রেড্ডির মতে, এই অবস্থায় অর্থনীতিকে ঘুরিয়ে দাঁড়াতে করাতে ধারাবাহিক প্রচেষ্টা জরুরি। সেই কারণেই দরকার ত্রাণ।
তবে জুনের সমীক্ষায় যেখানে ২৫% সংস্থা ব্যবসায় ইতিবাচক প্রভাবের কথা বলেছিল, অগস্টে সেই সংখ্যাটা বেড়ে হয়েছে ৪৪%। নগদের জোগান বাড়ার কথা বলেছে ৫১%। বিশেষত ছোট-মাঝারি শিল্পের জন্য কেন্দ্রের আনা ঋণ প্রকল্পে সুবিধা হয়েছে বলে মেনেছে অনেকেই। তবে হোটেল ও রেস্তরাঁ, পর্যটন, আবাসন, বিমান পরিবহণের মতো শিল্পের জন্য যে ত্রাণ জরুরি বলে মত তাদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy