প্রতীকী ছবি।
স্টেট ব্যাঙ্কের আঞ্চলিক সদর কার্যালয়-সহ রাজ্যের বিভিন্ন শাখায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। আক্রান্ত হয়েছেন অনেক কর্মী। কর্মী ও অফিসারদের সংগঠনগুলির অভিযোগ, যে ভাবে ভিড়ে ঠাসাঠাসি করে কাজ চলছে, তাতে ঝুঁকি বাড়ছে। এ ভাবে চলতে থাকলে বহু শাখা বন্ধ করতে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে কিসান ক্রেটিড কার্ড-সহ বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কাজ ব্যাহত হবে।
কর্মী ও অফিসারদের সংগঠন সূত্রের দাবি, স্ট্র্যান্ড রোডে আঞ্চলিক সদর কার্যালয় সমৃদ্ধি ভবন, পার্ক স্ট্রিটের শ্রীবৃদ্ধি ভবন, বিধাননগরের আঞ্চলিক কার্যালয় ও কলকাতার বিভিন্ন শাখা মিলিয়ে প্রায় ৩৫০ জন কর্মী সংক্রমিত হয়েছেন। অল ইন্ডিয়া ব্যাঙ্ক অফিসার্স কনফেডারেশনের দাবি, অবস্থা সামলাতে ৫০% কর্মী নিয়ে কাজ চালানো হোক। লেনদেনের সময় হোক সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টো। মঙ্গলবার স্টেট লেভেল ব্যাঙ্কার্স কমিটির কাছে চিঠি দিয়ে ওই দাবি জানানো হয়েছে। একই দাবিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও চিঠি দিয়েছে ইউনাইটেড ফোরাম অব ব্যাঙ্ক ইউনিয়ন্স।
সূত্রের খবর, সমৃদ্ধি ভবনের প্রায় ৩০ জন কর্মী সংক্রমিত। সোমবার থেকে ওই অফিসের তিনটি তলা কার্যত বন্ধ। সংক্রমিত হয়েছেন শ্রীবৃদ্ধি ভবন, বিধাননগর আঞ্চলিক কার্যালয়, চৌরঙ্গি, শোভাবাজার, বারুইপুর, বিজয়গঞ্জ, কামালগাজি, টিটাগড়-সহ কয়েকটি শাখার বহু কর্মী। আইবকের সম্পাদক সঞ্জয় দাস এবং সভাপতি শুভজ্যোতি চট্টোপাধ্যায় জানান, পরিবহণ সীমিত হওয়ায় কর্মীদের ঠাসাঠাসি করে আসতে হচ্ছে। ব্যাঙ্কেও দূরত্ববিধি মেনে চলা সম্ভব হচ্ছে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy