Advertisement
০৫ অক্টোবর ২০২৪
PM Narendra Modi

পরিকাঠামোয় জোর, উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্ন ফেরি

২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে কেন্দ্রের মূলধনী খরচ যা ছিল, এখন তা বেড়ে পাঁচ গুণ হয়েছে। লক্ষ্য ন্যাশনাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার পাইপলাইনের মাধ্যমে ১১০ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা।

An image of Indian Prime Minister Narendra Modi

বাজেটের বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে মোট ১২টি ওয়েবিনার করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ফাইল ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৫ মার্চ ২০২৩ ০৮:৫১
Share: Save:

স্বাধীনতার ১০০ বছরে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার কথা বলছে কেন্দ্র। এ বার সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর বক্তব্য, পরিকাঠামো এখন অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তার গতি আরও বাড়াতে হবে।

বাজেটের বিভিন্ন ক্ষেত্র নিয়ে মোট ১২টি ওয়েবিনার করছেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার তাঁর বক্তৃতার বিষয় ছিল ‘পরিকাঠামো ও বিনিয়োগ: পিএম গতিশক্তি ন্যাশনাল মাস্টার প্ল্যানের সাহায্যে পণ্য পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতি’। মোদী বলেছেন, ‘‘পরিকাঠামো উন্নয়ন অর্থনীতির চালিকাশক্তি। এখন লক্ষ্য তার উৎপাদনকে সর্বোচ্চ গতি দেওয়া।’’ তাঁর আমলে এই ক্ষেত্রে উন্নয়নের একগুচ্ছ পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী। সংশ্লিষ্ট মহলের বক্তব্য, একটা সময়ে ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতের অর্থনীতিকে ৫ লক্ষ কোটি ডলারে নিয়ে যাওয়ার কথা বলতেন মোদী সরকারের মন্ত্রীরা। অতিমারি সেই অগ্রগতিকে বিঘ্নিত করেছে। কিন্তু সেই লক্ষ্যমাত্রার নতুন সময়সীমা সম্পর্কে স্পষ্ট কিছু শোনা যায় না মন্ত্রীদের মুখে। তবে এখন ২০৪৭ সালের মধ্যে অর্থনীতিকে ৩০ লক্ষ কোটি ডলারে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হচ্ছে। উঠছে ওই সময়ের মধ্যে দেশকে উন্নয়নশীল থেকে উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত করা।

এ দিন মোদী জানান, বাজেট পরিকাঠামোকে বাড়তি শক্তি দেবে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে কেন্দ্রের মূলধনী খরচ যা ছিল, এখন তা বেড়ে পাঁচ গুণ হয়েছে। লক্ষ্য ন্যাশনাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার পাইপলাইনের মাধ্যমে ১১০ লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা। সড়ক, রেল, সমুদ্রবন্দর এবং বিমানবন্দরে আধুনিক পরিকাঠামো তৈরি করা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE