তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এর্দোয়ান।
তুরস্কের অর্থনীতির সঙ্কট ও সে দেশের মুদ্রা লিরার দরে পতনের জন্য মূলত আমেরিকার ‘আর্থিক আক্রমণ’-কেই দায়ী করেছেন প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এর্দোয়ান। পাল্টা হিসেবে সেখানে আই-ফোনের মতো মার্কিন বৈদ্যুতিন পণ্য বয়কটের কথা বলেছেন। দু’দেশের কাজিয়া আরও চড়িয়ে রাজধানী আঙ্কারা বাড়তি শুল্ক চাপানোর কথা ঘোষণা করেছে আমেরিকা থেকে আসা চাল, গাড়ি, অ্যালকোহল, কয়লা, প্রসাধনী-সহ একগুচ্ছ পণ্যেও। আর এই পাল্টাতেই কাজ হয়েছে কিছুটা। সামান্য হলেও উঠেছে তলিয়ে যাওয়া লিরার দাম।
তুরস্কের এই সিদ্ধান্তকে অবশ্য দুঃখজনক ও ভুল পদক্ষেপ তকমা দিয়েছে হোয়াইট হাউস। ফের দাবি জানিয়েছে মার্কিন ধর্ম যাজক অ্যান্ড্রু ব্রানসনকে অবিলম্বে ছাড়ার।
গুপ্তচরবৃত্তি ও সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে অ্যান্ড্রুকে আটকে রেখেছে তুরস্ক। দু’দেশের দ্বন্দ্বের সূত্রপাত সেটাই। তাঁকে ছাড়ানোর লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই সে দেশের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামে দ্বিগুণ শুল্ক চাপিয়েছে ওয়াশিংটন। তবে লগ্নিকারীদের মতে, শুধু মার্কিন-তুরস্ক কাজিয়া নয়, এর্দোয়ানের আর্থিক নীতি ও দেশের বিপুল ধারও সঙ্কটের কারণ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy