প্রতীকী ছবি।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে বিপুল অনুৎপাদক সম্পদ নিয়ে জেরবার কেন্দ্র এবং ব্যাঙ্কিং শিল্প। তার মধ্যেই এ বার আশঙ্কার মেঘ ঘনাতে শুরু করেছে শিক্ষাঋণ ঘিরেও।
হিসেব বলছে, গত দু’বছর ধরে প্রায় নিয়ম করে বাড়ছে এই ক্ষেত্রের অনুৎপাদক সম্পদ। যা ব্যাঙ্কিং শিল্পকে আরও চাপে ফেলবে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের। ব্যাঙ্ক মালিকদের সংগঠন আইবিএ-র পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৪-’১৫ সালে দেশে যে সব শিক্ষাঋণ অনুৎপাদক সম্পদে পরিণত হয়েছে, তার হার ছিল ৫.৭%। পরের বছর যা বেড়ে হয় ৭.৩%। আর গত অর্থবর্ষে মোট শিক্ষাঋণের ৭.৬৭ শতাংশই হয়ে গিয়েছে অনুৎপাদক সম্পদ। টাকার অঙ্কে সে সময়ে এই ঋণ ছিল ৬৭,৬৭৮.৫ কোটি। যার ৫,১৯১.৭২ কোটি অনাদায়ী।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির মধ্যে এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অনুৎপাদক সম্পদ রয়েছে ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কে (৬৭১.৩৭ কোটি টাকা)। তার পরেই স্টেট ব্যাঙ্ক (৫৩৮.১৭ কোটি), পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (৪৭৮.০৩ কোটি)। শিক্ষাঋণ যাতে অনুৎপাদক সম্পদ না-হয়, সে জন্য আইবিএ-র মডেল এডুকেশন লোন স্কিমও ঢেলে সেজেছে কেন্দ্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy