প্রতীকী চিত্র।
সস্তার ডেটা পরিষেবা এনে টেলিকম শিল্পে মাসুল যুদ্ধের সূচনা করেছিল রিলায়্যান্স জিয়ো। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে একই পথে হাঁটে এয়ারটেল ও ভোডাফোন আইডিয়া-ও (ভিআই)। কিন্তু এর ফলে চরম আর্থিক চাপে পড়ে তারা। এই প্রেক্ষিতে টেলি শিল্পের সংগঠন সিওএআই বলছে, সস্তার ডেটা মাসুলের জন্যই সংস্থাগুলি সঙ্কটে পড়েছে। তাদের আয় বাড়াতে তার ন্যূনতম মাসুল (ফ্লোর প্রাইস) স্থির করা জরুরি। উল্লেখ্য, জিয়ো-ও এয়ারটেল এবং ভিআই-এর মতো সিওএআই-এর সদস্য। বাকি দুই সংস্থার মতো মাসুল বাড়িয়েছে তারা।
মঙ্গলবার সিওএআইয়ের ডিরেক্টর জেনারেল এস পি কোছর বলেন, ‘‘ন্যূনতম মাসুল স্থির করার বিষয়টি গত ক’বছর ধরেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এখন তা একান্ত জরুরি।... ডেটার জন্য অন্তত দু’বছর তা করা হোক। কথা বলার মাসুলকে না-হয় বাদ রাখা যেতে পারে।’’ তাঁর বক্তব্য, ‘‘বিপুল আর্থিক সঙ্কট নিয়ে সংস্থাগুলি করোনার মধ্যেও নিরবচ্ছিন্ন পরিষেবা দিতে উল্লেখযোগ্য লগ্নি করেছে। এটা বোঝা জরুরি যে, নিচু ডেটা মাসুলের জন্যই তাদের ক্ষতি হয়েছে। এখন আর্থিক স্বাস্থ্য রক্ষা করতে আয় বাড়ানো জরুরি।’’ এ দিকে, মার্চ ত্রৈমাসিকের ৭৫৯.২ কোটি টাকা থেকে এপ্রিল-জুনে এয়ারটেলের মুনাফা কমে হয়েছে ২৮৪ কোটি। খরচ বাড়লেও গ্রাহক পিছু আয় রয়েছে প্রায় একই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy