কেন্দ্র এবং বিমা নিয়ন্ত্রক আইআরডিএ মাঝেমধ্যেই দেশের আরও বেশি মানুষকে বিমার সুরক্ষা দেওয়ার বার্তা দেয়। প্রতীকী ছবি।
কেন্দ্র এবং বিমা নিয়ন্ত্রক আইআরডিএ মাঝেমধ্যেই দেশের আরও বেশি মানুষকে বিমার সুরক্ষা দেওয়ার বার্তা দেয়। এ জন্য এই ব্যবসায় পা রাখার সুযোগও প্রসারিত করতে চাইছে তারা। তবে বিমা কর্মীদের সংগঠন অল ইন্ডিয়া ইনশিয়োরেন্স এমপ্লয়িজ় অ্যাসোসিয়েশনের (এআইআইইএ) বক্তব্য, বাজারকে অসংখ্য সংস্থা দিয়ে ভরিয়ে তুললেই যে বিমার আওতাভুক্ত মানুষের অনুপাত বাড়বে এমনটা নয়। বরং জীবনযাপনের খরচ মেটানোর পরে আমজনতার হাতে বাড়তি টাকা থাকতে হবে। তবে তারা প্রকল্প কিনবেন। অনেকের হাতেই সেই বাড়তি নগদ না থাকার পাশাপাশি নতুন আয়কর ব্যবস্থায় বিমায় ছাড়ের সুবিধা না দেওয়া এবং প্রিমিয়ামে উঁচু জিএসটি বিমা প্রসারের পথে বাধা বলে দাবি তাদের।
এআইআইইএ-র সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত মিশ্র বলেন, ‘‘কেন্দ্র এবং আইআরডিএ ২০৪৭-এর মধ্যে সমস্ত দেশবাসীকে বিমা করানোর কথা বলছে। কিন্তু তাদের বুঝতে হবে, বিমা সংস্থার ভিড় বাড়িয়ে সেটা হবে না। মানুষের হাতে বাড়তি টাকা কতটা আছে, তার উপরে নির্ভর করে কেউ বিমা করাবেন কি না। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ভারতে সেটাই খুব কম।’’ তাঁর অভিযোগ, সরকারের কিছু সিদ্ধান্তও বিমা শিল্প এবং দেশবাসীর ক্ষতি করতে পারে। যেমন, নতুন আয়কর কাঠামোয় এই খাতে ছাড় প্রত্যাহার। এতে কমতে পারে সঞ্চয়ের ঝোঁক। ব্যাহত হতে পারে বেশি মানুষকে বিমার সুরক্ষা দেওয়ার লক্ষ্য। প্রিমিয়ামে উঁচু হারও অন্যতম বাধা, মন্তব্য তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy