প্রতীকী ছবি।
ডলারের সাপেক্ষে টাকার দাম ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছে। শুক্রবারও তা ছিল সর্বনিম্ন। এক ডলার এই প্রথম ৭৮.৩৩ টাকা হয়েছে। ফলে ভারতীয় অর্থনীতির অগ্রগতি সম্পর্কে মোদী সরকার আশার বার্তা দিলেও উদ্বেগ বাড়ছে সংশ্লিষ্ট মহলে। টাকার দাম পড়ার জন্য রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস আমেরিকা, ব্রিটেন ও ইউরোপের কিছু দেশের আর্থিক নীতি এবং দ্রুত সুদ বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন। তবে তাঁর আশ্বাস, এই পতনে রাশ টানতে বদ্ধপরিকর আরবিআই।
আরবিআই-এর ডেপুটি গভর্নর মাইকেল ডি পাত্রও বলেন, টাকার দাম যাতে কাঁপুনি ধরানোর মতো গতিতে না পড়ে সে দিকে নজর রাখা হচ্ছে। পতন কতটা হলে ময়দানে নামবে, তার নির্দিষ্ট সীমা ঠিক হয়নি বটে। তবে পরিস্থিতি যাতে বেসামাল হয়ে না পড়ে সেটা নিশ্চিত করা হবে।
আর্থিক বিশেষজ্ঞ স্মরজিৎ মিত্র বলেন, “রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের বড় মাথাব্যথা টাকা। দাম কতটা পড়েছে তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ কী গতিতে পড়েছে। তাতে বৈদেশিক বাণিজ্যে বেশি প্রভাব পড়ে, দ্রুত আস্থা হারান বিদেশি লগ্নিকারী।’’ বিশেষজ্ঞ অনির্বাণ দত্তের মতে, “দুর্বল টাকা তেল ও পণ্যের কাঁচামাল আমদানির খরচ বাড়াচ্ছে। ভারতে মূল্যবৃদ্ধি চড়তে পারে এতে। বিদেশি মুদ্রার ভান্ডারও দুর্বল হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy