Advertisement
E-Paper

এখনও বৃষ্টি নেই, প্রমাদ গুনছে চা শিল্প

বৃষ্টির আশায় চাতক পাখির মতো তাকিয়ে উত্তরবঙ্গ ও অসমের চা শিল্প। মে মাসেও সেখানে বৃষ্টির দেখা নেই। ফলে কমছে উৎপাদন। বাজারে জোগানও কমেছে। চা শিল্প-মহলের অবশ্য দাবি, তা সত্ত্বেও চায়ের দাম বাড়ানো হয়নি এখনও। তবে এই পরিস্থিতি বজায় থাকলে ভবিষ্যতে কী হবে, তা নিয়ে তীব্র সংশয়ে তারা।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ জুন ২০১৪ ০২:০২

বৃষ্টির আশায় চাতক পাখির মতো তাকিয়ে উত্তরবঙ্গ ও অসমের চা শিল্প। মে মাসেও সেখানে বৃষ্টির দেখা নেই। ফলে কমছে উৎপাদন। বাজারে জোগানও কমেছে। চা শিল্প-মহলের অবশ্য দাবি, তা সত্ত্বেও চায়ের দাম বাড়ানো হয়নি এখনও। তবে এই পরিস্থিতি বজায় থাকলে ভবিষ্যতে কী হবে, তা নিয়ে তীব্র সংশয়ে তারা।

বৃহস্পতিবার ইন্ডিয়ান টি অ্যাসোসিয়েশন (আইটিএ) জানিয়েছে, জানুয়ারি-মার্চে রাজ্যের দার্জিলিং, ডুয়ার্স ও তরাইতে বৃষ্টির ঘাটতি ছিল যথাক্রমে ৬০%, ৪০-৬০% ও ৬০%। উত্তর ও দক্ষিণ অসমে যথাক্রমে ৫৫% ও ৪৫%। নর্থ ব্যাঙ্কে তা ৩৫%। মার্চ পর্যন্ত দার্জিলিং ও তরাই বাদে অন্যত্র উৎপাদন সামান্য বাড়লেও, পরিস্থিতির অবনতি হয় এপ্রিল থেকে। গত দু’মাস ওই সব এলাকার বহু স্থানেই ছিঁটেফোঁটা বৃষ্টি হয়নি।

আইটিএ জানিয়েছে, এতে মাটি তৈরির মতো চাষের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলি করতে পারেনি অধিকাংশ বাগান। যার জেরে শুধু অসমেই তাদের সদস্য বাগানগুলিতে উৎপাদন গত বারের তুলনায় কমেছে প্রায় ২.৩ কোটি কেজি। ছোট-বড় বাকি বাগানগুলি ধরলে তা প্রায় ৫ কোটি হবে বলে আশঙ্কা। একই অবস্থা উত্তরবঙ্গে। এই অবস্থায় উৎপাদন খরচ বাড়ছে, দাবি চা শিল্পের। আইটিএ-র মতে, উত্তরবঙ্গের বাগানে কর্মীদের জন্য নতুন বেতন চুক্তি কার্যকর হলে খরচ আরও বাড়বে। কারণ পুরনো চুক্তির মেয়াদ ৩১ মার্চই শেষ হয়েছে।

insufficient rainfall tea industry
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy