খুশি গঙ্গোপাধ্যায়
কেষ্টপুরে ফ্ল্যাট থেকে মহিলার পচাগলা ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় নতুন মোড় নিয়েছে। কারণ, ফ্ল্যাট থেকে যে সুইসাইড নোটটি পাওয়া গিয়েছে, তাতে মহিলা মৃত্যুর জন্য স্বামীকে দায়ী করেছেন। এর পরেই বাগুইআটি পুলিশ আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার মামলা রুজু করেছে। ২৪ ঘণ্টা পরেও নিখোঁজ মৃতার স্বামী।
সোমবার কেষ্টপুরের প্রফুল্ল কানন এলাকার একটি আবাসনের পাঁচতলার ফ্ল্যাট থেকে ওই মহিলার দেহটি উদ্ধার হয়। তদন্তে জানা যায়, মৃতার নাম খুশি গঙ্গোপাধ্যায়। তবে তাঁর স্বামী মধ্য কলকাতার বাসিন্দা সৌম্য গঙ্গোপাধ্যায়ের খোঁজ মিলছে না বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। তাঁর মোবাইলটিও বন্ধ রয়েছে। খুশির আরও একটি নাম রয়েছে বলেও জেনেছে পুলিশ। কোন নামটি ঠিক, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলার পরে এটি আত্মহত্যা বলেই পুলিশের অনুমান। আপাতত তাই সুইসাইড নোটের সূত্র ধরে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার মামলা রুজু করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, সৌম্য একটি জিমের সঙ্গে যুক্ত। সম্ভবত সেখানেই খুশির সঙ্গে আলাপ তাঁর। ওই মহিলা কোনও কল সেন্টারে কর্মরত ছিলেন বলে পুলিশ জেনেছে। সূত্রের খবর, সৌম্যের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে পুলিশ যোগাযোগ করেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy