অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন এন শ্রীনিবাসন। সোমবার তাঁকে গড়াপেটা কাণ্ডে ক্লিনচিট দিল মুদগল কমিটি। পাশাপাশি, গুরুনাথ মইয়াপ্পনের বিরুদ্ধে গড়াপেটার কোনও প্রমাণ না মেলায় তাঁকেও এই রিপোর্টে ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছে। মুদগল কমিটি সুপ্রিম কোর্টের কাছে মুখবন্ধ খামে যে রিপোর্ট দিয়েছিল সেখানে ১৩ জনের নাম ছিল। তার মধ্যে চার জনের নাম প্রকাশ করা হয়। সেই চার জনের মধ্যে শ্রীনিবাসন ও মইয়াপ্পন ছাড়াও ছিলেন রাজস্থান রয়্যালসের কর্ণধার রাজ কুন্দ্রা এবং আইপিএল-এর সিইও সুন্দররামন। এ দিন শ্রীনি ও মইয়াপ্পন ক্লিনচিট পাওয়ায় গড়াপেটা কাণ্ড একটা নতুন মোড় নিল বলে মনে করছে গোটা ক্রীড়ামহল।
৩৫ পাতার যে রিপোর্ট এ দিন সুপ্রিম কোর্ট প্রকাশ্যে এনেছে তাতে বলা হয়েছে, শ্রীনি এবং সুন্দররামন গড়াপেটার বিষয়টি জানা সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা নেননি। তবে ক্লিনচিট পাওয়ার পর এ দিন কোনও মন্তব্য করেননি শ্রীনি।
গত ১৪ নভেম্বরের শুনানিতে শ্রীনি নিজেকে ‘নির্দোষ’ বলে দাবি করেন। এ দিনের রিপোর্টে তাঁর সেই দাবিই সত্য বলে ‘প্রমাণিত’ হল। সেই সঙ্গে বিসিসিআইয়ের সভাপতি পদ ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে রাস্তা অনেকটাই পরিষ্কার হয়ে গেল মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
শ্রীনি শিবিরে তাই এখন খুশির হাওয়া। বোর্ডের আগামী নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই তাই কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছেন শ্রীনি-সমর্থকরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy