Advertisement
Back to
Lok Sabha Election 2024

বীরভূমে বিজেপি নেতার দোকানে বোমা! এলাকা ঘিরে রাখল পুলিশ, ‘চক্রান্ত চলছে’, বলছেন সেই নেতা

কে বা কারা বোমা রেখেছে বলে সন্দেহ, এই প্রশ্নের জবাবে নির্দিষ্ট করে তৃণমূলের নাম করতে চাননি নিশিকান্ত। কেবল জানিয়েছেন, ভোটের মুখে তাঁর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক চক্রান্তের কথা।

বীরভূমে বিজেপি নেতার দোকানে রাখা বোমা!

বীরভূমে বিজেপি নেতার দোকানে রাখা বোমা! — নিজস্ব চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
সদাইপুর শেষ আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ১১:১১
Share: Save:

বিজেপি নেতার দোকানে বোমা রেখে দেওয়ার অভিযোগ। ঘটনায় চঞ্চল্য বীরভূমের সদাইপুর থানা এলাকার পানুরিয়া গ্রামে। পুলিশ দোকান ঘিরে রেখেছে। দোকানের মালিক তথা এলাকার বিজেপি নেতার দাবি, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা এবং গ্রামে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করতেই বোমা রাখা হয়েছে তাঁর দোকানে।

পানুরিয়া গ্রামের বিজেপি নেতা নিশিকান্ত অধিকারী। তিনি স্থানীয় মণ্ডলেরও অন্যতম সদস্য। এলাকায় তাঁর একটি দোকান আছে। সেই দোকান করেই সংসার চালান নিশিকান্ত। বুধবার গভীর রাতে তিনি খবর পান যে, তাঁর দোকানের চালে দু’টি তাজা বোমা রাখা আছে। খবর পেয়েই তড়িঘড়ি দোকানে চলে আসেন নিশিকান্ত। দেখতে পান, দোকানে রাখা দু’টি বোমা। নিশিকান্তই পুলিশে খবর দেন। চলে আসে সদাইপুর থানার পুলিশও। বিস্ফোরণের আশঙ্কায় দোকানটিকে ঘিরে রাখে পুলিশ।

নিশিকান্ত বলেন, ‘‘আমি খবর পাই রাতে। একটি ছেলে রাতে পাশের ক্লাবে ঘুমোয়। সে জল আনতে গিয়েছিল দোকানের কাছে। তখন দেখতে পায়, আমার দোকানে বড় বড় বোমা রাখা রয়েছে। তখনই আমাকে ফোন করে। আমি এসে দেখি বোমা! পুলিশ আসে। সারা রাত দোকান ঘিরে রেখেছে পুলিশ। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই আমার দোকানে বোমা রেখে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা। এটা রাজনৈতিক চক্রান্ত।’’

পদ্ম-শিবিরের দাবি, ভোটের মুখে এলাকার বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের মনে ভয় তৈরি করতেই বোমার রাজনীতি শুরু করেছে তৃণমূল। যদিও, কে বোমা রেখেছে তার উত্তরে নির্দিষ্ট করে তৃণমূলের নাম করতে চাননি নিশিকান্ত। কেবল জানিয়েছেন, ভোটের মুখে রাজনৈতিক চক্রান্তের কথা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Lok Sabha Election 2024 BJP Crude Bomb TMC
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE