—প্রতীকী ছবি।
আরও এক ভিডিয়ো সন্দেশখালি প্রসঙ্গে (‘স্টিং অপারেশন’ নয়)। ভিডিয়োয় এক পুরুষকণ্ঠ দাবি করছেন, তাঁর মা-কে স্থানীয় বিজেপি নেত্রী পিয়ালি দাস সন্দেশখালি থানায় যেতে বলেন, যখন জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা থানায় উপস্থিত (ভিডিয়োটির সত্যতা আনন্দবাজার অনলাইন যাচাই করেনি)। অভিযোগ: সাদা কাগজে সই করানো হয়। এবং সাত দিন পর ‘ধর্ষণ মামলা’ জানার পর অভিযোগকারিণী ভেঙে পড়েন। এই ভিডিয়োটি তৃণমূল প্রকাশ করেছে। বিজেপি-সহ অন্য বিরোধীদের প্রতিক্রিয়া পেলে তা প্রকাশ করা হবে।
কথা যা আছে সেই ভিডিয়োয়—
মুখ ঢাকা ব্যক্তি: ডাক্তারখানায় গিয়েছিলাম। সে দিনকেই রেখা শর্মা এসেছিলেন।
মা তো জানে না, সে এসে ও লোককে ডেকেছে পিয়ালি দাস। ডাকতেই গিয়েছে। থানায় গিয়েছে। থানায় যেতেই সাদা কাগজে সই করিয়ে নিয়েছে। এ বার ওই লোক তো বোঝে না। বাড়ি আসতেই বলে যে, আমি ডায়েরি করে এসেছি। ওই পিয়ালি দাস কী একটা সাদা কাগজে সই করিয়ে নিয়েছে।
আমি বললাম, “কী সাদা কাগজে সই করেছ গো?”
ওই পিয়ালিকে ফোন করলাম।
ফোন করতেই বলছে, “না কোনও কেস-ফেস না। এমনি নরমাল ভাবে একটা ডায়েরি মতো করা হয়েছে।”
বললাম, “ঠিক আছে ডায়েরি মতো করা হয়েছে।”
আর সেই সাত দিন পরেই নোটিস চলে এসেছে। নোটিস চলে আসতেই কী বিষয় সেই সব জানা গেল। এই রেপ কেস, নারীদের উপর নির্যাতন। ১২টার সময় পার্টি অফিসে নিয়ে যাওয়া। এ রকম তো আমাদের ক্ষেত্রে হয়নি।
সেখান থেকে ও লোক খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। খাওয়াদাওয়া পুরো টোটাল ছাড়া এবং সারা রাত ঘুমোচ্ছে না। চিন্তা করছে। আর শুধু কান্নাকাটি করছে।
এ বার আমরা কী করব এই পরিস্থিতিতে?
নেপথ্যভাষণ: পরিবারের দাবি, মুখ খোলার ফলে তাদের উপর চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। তাদের আরও দাবি, স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের তরফ থেকে তাঁদের মৃত্যুর হুমকিও দেওয়া হচ্ছে।
মুখ ঢাকা ব্যক্তি: (কারও একটা নাম বললেন কিন্তু ভিডিয়োতে তা অস্পষ্ট) দের বাড়ির সামনে যে বাড়িটা একদম কর্নারে যে কলের ধারে। ওটাই পিয়ালি দাসের বাড়ি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy