অবশেষে কাউকে মন দিয়েছেন সামান্থা রুথ প্রভু। অনুমান অভিনেত্রীর অনুরাগীদের। ২০২১ সালে নাগ চৈতন্যের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় সামান্থার। শোভিতা ধুলিপালার সঙ্গে নাগের ঘনিষ্ঠতাই নাকি ছিল বিচ্ছেদের কারণ। তার পরে সেই শোভিতাকেই বিয়ে করেন নাগ। অন্য দিকে বিবাহবিচ্ছেদের পরে বেশ বিষণ্ণ হয়ে পড়েছিলেন সামান্থা। তাই তাঁর অনুরাগীরা অপেক্ষায় ছিলেন, কবে ফের প্রেমে পড়বেন সামান্থা? অবশেষে অপেক্ষার অবসান। পরিচালক রাজ নিদিমোরুর সঙ্গে সামান্থার সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা চলছে। তবে এখনই বিয়ে নয়। তাঁরা নাকি একত্রবাস করবেন!
এই সম্পর্ক নিয়ে এখনও কোনও মন্তব্য করেননি সামান্থা বা রাজ, কেউই। তবে সামান্থার ভাগ করে নেওয়া একটি ছবি জল্পনায় ঘৃতাহুতি দিয়েছে। এক বিমানযাত্রার সময়ে রাজের কাঁধে মাথা রেখে ছবি তোলেন সামান্থা। এ বার সামান্থার এক ঘনিষ্ঠ সূত্রই জানিয়েছেন, চর্চিত যুগল নাকি একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনা করছেন। সেই সূত্রের কথায়, “সামান্থা ও রাজ এ বার একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনা করেছেন। তার জন্য বাড়ি খোঁজাও শুরু করে দিয়েছেন তাঁরা। ওঁদের একত্রবাস করার ইচ্ছে ছিল। সেই দিকেই ওঁরা এগোচ্ছেন।”
আরও পড়ুন:
সামান্থার আগে শ্যামলী দে নামে এক সহ-পরিচালকের সঙ্গে বিবাহিত ছিলেন রাজ। ২০২২ সালে রাজ ও শ্যামলীর বিবাহবিচ্ছেদ হয়। ‘সিটাডেল হানি বানি’-তে কাজ করতে গিয়েই নাকি সামান্থার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয় রাজের।
উল্লেখ্য, রাজের প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী বঙ্গদুহিতা। ২০১৫ সালে রাজের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন তিনি। ২০২২-এ তাঁদের বিচ্ছেদ হয়। মনোবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন শ্যামলী। বিশাল ভরদ্বাজ ও রাকেশ ওমপ্রকাশ মেহরার সঙ্গে সহ-পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। এ ছাড়াও ‘ওমকারা’, ‘রং দে বসন্তী’র মতো ছবিতে সৃজনশীল উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করেছেন।