Advertisement
E-Paper

২৭ বছর আগে বাঁকুড়ায় শতাব্দীর ‘ভয়ানক’ অভিজ্ঞতা! নায়িকা হয়েও পাননি বিশেষ কোনও সুবিধা

নব্বইয়ের শেষের দিকে, টালিগঞ্জের প্রথম সারির অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন শতাব্দী রায়। কিন্তু নায়িকা হয়েও সে সময় মিলত না কোনও বিশেষ সুযোগ সুবিধা।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৯ অগস্ট ২০২৫ ১০:২৩
কোন অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন শতাব্দী?

কোন অভিজ্ঞতার কথা শোনালেন শতাব্দী? ছবি: সংগৃহীত।

গত কয়েক বছরে টালিগঞ্জে শুটিংয়ের পরিবেশ অনেকটাই বদলেছে। এখন স্টুডিয়োর বাইরে শুটিং করলে অভিনেতাদের তেমন কোনও সমস্যাই হয় না। আধুনিক ব্যবস্থার ভ্যানিটি ভ্যানে আরামের সঙ্গে কাজ করতে পারেন তাঁরা। কিন্তু যে সময় শতাব্দী রায়, দেবশ্রী রায়েরা পুরোদমে কাজ করছেন, তখন এই সব ব্যবস্থা ছিল না। তেমনই এক গল্প শোনালেন শতাব্দী।

১৯৯৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল হরনাথ চক্রবর্তী পরিচালিত ছবি ‘রাজা রানি বাদশা’। মুখ্য চরিত্রে ছিলেন শতাব্দী। সেই ছবির শুটিংয়ের সময় বেশ নাকানিচোবানি খেতে হয় অভিনেত্রীকে। বাঁকুড়ার মুকুটমণিপুরে শুটিং করতে গিয়ে কী হয়েছিল? এখন যেমন প্রায় সর্বত্র ‘এসি’র ব্যবস্থা রয়েছে। সে সময় ছিল না। তখন নায়িকাদেরকেও অনেক ক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে হত। ভিডিয়োর মাধ্যমে সে কথাই জানালেন শতাব্দী।

অভিনেত্রী বলেন, “মুকুটমণিপুরে এত গরম ছিল যে ছবিতে থাকা কুকুরও মাটিতে পা রাখতে পারছিল না। তখনই আমি হরদাকে (হরনাথ চক্রবর্তী) বলেছিলাম, যেখানে একটা কুকুর পারছে না দাঁড়াতে, সেখানে তুমি আমাকে দিয়ে নাচ করাচ্ছ, অভিনয় করাচ্ছ। তার পর আমার সমস্যা দূর করতে ভয়ানক বুদ্ধি বার করেন পরিচালক, প্রযোজক।”

শতাব্দী মনে করেন, তাঁর সেই কষ্ট সার্থক। কারণ, দর্শকের ভালবাসায় তিনি সব কষ্ট ভুলে গিয়েছেন। কিন্তু বাঁকুড়ার ওই গরমে কী ভাবে শুটিং করেছিলেন অভিনেত্রী? শতাব্দী জানান, বাইরে থেকে চাঁই চাঁই বরফ আনা হত। সেই বরফ গলে জল হলে, শুটিং শেষ হওয়ার পর সেই বরফগলা জলে স্নান করতেন শতাব্দী। এখন সেই সব স্মৃতি বার বার ফিরে আসে তাঁর মনে।

Tollywood Actress
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy