Advertisement
E-Paper

পৌষের শেষ শনিবারে তারাপীঠে কাঞ্চন-শ্রীময়ী, একান্তে ছুটি কাটাবেন শান্তিনিকেতনে

প্রতি বছর সুযোগ পেলেই ছুটে যান তারাপীঠে। পৌষ মাসেও দেবী কালিকার মন্দিরে পুজো দিলেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ জানুয়ারি ২০২৫ ১৬:৫৪
তারাপীঠে মায়ের ভোগ নিবেদনে কাঞ্চন মল্লিক-শ্রীময়ী চট্টরাজ।

তারাপীঠে মায়ের ভোগ নিবেদনে কাঞ্চন মল্লিক-শ্রীময়ী চট্টরাজ। ছবি: ফেসবুক।

দু’জনেই দেবী কালিকার ভক্ত। সুযোগ পেলেই দেবীর কোনও না কোনও মন্দিরে পৌঁছে যান। আশীর্বাদ নেন, ভোগ খান। কখনও বেছে নেন শহরের কোনও মন্দির, কখনও বা শহরের বাইরে। ঠিক যেমন এখন পৌষকালীর পুজো দিতে বীরভূমে কাঞ্চন মল্লিক-শ্রীময়ী চট্টরাজ। কপালে লাল তিলক, হাতে ভোগের থালা। পুজো দিয়ে বেরিয়েই আনন্দাবাজার অনলাইনের সঙ্গে কথা বললেন শ্রীময়ী। জানালেন, জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের আগামী ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে কাঞ্চনকে। শুক্রবার তার শেষ শুটিং ছিল তারাপীঠে। শুক্রবার রাতে শ্রীময়ীও পৌঁছে গিয়েছেন সেখানে। শনিবার মায়ের কাছে পুজো দিলেন দম্পতি।

কোনও বিশেষ মনোবাসনা পূরণের জন্য পুজো? প্রশ্ন রাখতেই তৃণমূল বিধায়ক-পত্নীর জবাব, “তারাপীঠে ছোট থেকে সুযোগ পেলেই যাই। শনিবার পৌষ মাসের শেষ শনিবার। তাই সুযোগ পেতেই চলে গেলাম। কাঞ্চনও রয়েছে। দু’জনে মায়ের আশীর্বাদ নিলাম। মায়ের আজকের ভোগের আয়োজন আমরা করেছি। পোলাও, পাঁচ রকম ভাজা, তরকারি, মাছ, পায়েস— এ সব দিলাম মাকে। কোনও বিশেষ মানত পূরণের জন্য নয়।” পুজোর শেষে ভোগ খেয়েছেন তাঁরা। বীরভূমে দেবীর পঞ্চপীঠ। কঙ্কালীতলা-সহ সব মন্দিরেই দম্পতির পুজো দেওয়ার ইচ্ছে।

মেয়ের জন্য প্রার্থনা রাখলেন নিশ্চয়ই? শ্রীময়ীর দাবি, দেবীর কাছে তিনি কখনও কিছু চান না। বলেছেন, “মায়ের কাছে সারা ক্ষণ শুধু চেয়েই যাব? উল্টে বলি মাকে, তুমি ভাল থাকো। তুমি ভাল থাকলে আমিও ভাল থাকব।” রবিবার রাতে শহরে ফিরবেন তাঁরা। সকাল থেকে শান্তিনিকেতনে একান্তে সময় কাটানোর ইচ্ছে তাঁদের।

Kanchan Mullick Sreemoyee Chattoraj
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy