Advertisement
E-Paper

‘পরিবারের এত তাড়া কিসের? এত বড় তারকার এমন বিদায়!’, ধর্মেন্দ্রের শেষযাত্রা নিয়ে ক্ষোভ

সোমবার মারা যান ধর্মেন্দ্র। দুপুরের মধ্যেই তড়িঘড়ি মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় শ্মশানে। প্রয়াত অভিনেতাকে শেষ দেখার সুযোগ পাননি অনুরাগীরা। এ নিয়ে ক্ষোভ ছড়িয়েছে তাঁদের মধ্যে।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৫ ১৯:৫৭
ধর্মেন্দ্রের শেষযাত্রা নিয়ে ক্ষোভ।

ধর্মেন্দ্রের শেষযাত্রা নিয়ে ক্ষোভ। ছবি: সংগৃহীত।

সোমবার নিজের বাড়িতে মারা যান ধর্মেন্দ্র। বা়ড়ি থেকে সোজা তাঁর মরদেহ তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় শ্মশানে। উপস্থিত ছিলেন কেবল পরিজনেরা। এই বিষয়টিতে ক্ষুব্ধ অভিনেতার অনুরাগীরা।

সোমবার সকালে হঠাৎই ধর্মেন্দ্রের বাড়ির সামনে হাজির হয় একটি অ্যাম্বুল্যান্স। প্রথমে অনুমান করা হয়েছিল, ফের ধর্মেন্দ্রের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। কিন্তু কিছু ক্ষণের মধ্যে পরিস্থিতি বদলে যায়। অ্যাম্বুল্যান্সে করে সোজা বর্ষীয়ান তারকার দেহ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল শ্মশানে। পরিজনদের মধ্যেই সম্পন্ন হয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া। খবর শুনে ধর্মেন্দ্রের বাড়ি ও শ্মশানে ছুটে যান তাঁর অনুরাগীরা। কিন্তু তাঁরা শেষ দেখা দেখতে পাননি।

এ দিন দুপুর ১টা নাগাদ গাড়ি নিয়ে শ্মশানে ঢুকতে দেখা যায় হেমা মালিনীকে। ছবিশিকারিদের ক্যামেরায় দেখা যায় তাঁর থমথমে মুখ। ওড়নায় মুখ ঢেকে শ্মশানে ঢোকেন ধর্মেন্দ্র-কন্যা ঈশা দেওল। প্রাক্তন শ্বশুরকে বিদায় জানাতে এসে পৌঁছোন ভরত তখতানী।তার পরেই গাড়ি থেকে সানি দেওলকে নামতে দেখা যায়। বেলা বাড়তে বলি তারকারাও আসেন এক এক করে।

কেন এত তাড়াহুড়ো করে সব কিছু করা হচ্ছে? এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। ধর্মেন্দ্রের এক অনুরাগী মন্তব্য করেন, “পরিবার যে পরিমাণ তাড়াহুড়ো করছে, দেখে মনে হচ্ছে, এই দিনের জন্যই যেন ওঁরা অপেক্ষা করেছিলেন।” একটি অ্যাম্বুল্যান্সে করে তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় ধর্মেন্দ্রকে। এই দেখে একজন লেখেন, “এত বড় মাপের একজনকে এই ভাবে শেষযাত্রায় নিয়ে যাওয়া হল? সত্যিই খুব দুঃখজনক। ওঁকে তো সকলের বিদায় জানানোর ছিল। অনুরাগীরা শেষ শ্রদ্ধাটুকু জানাতে পারলেন না।” ধর্মেন্দ্রের আর এক অনুরাগী লেখেন, “যে মানুষটা এত মনোরঞ্জন করলেন সকলের জন্য, তাঁর শেষযাত্রা এ ভাবে গোপনে হয়ে গেল! ভাবা যাচ্ছে না।”

Dharmendra
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy