সৌজন্য ও গুনগুন
দেবলীনার পরে গুনগুন। প্রায় একই ভাবে আত্মহত্যার চেষ্টা দুই চরিত্রের। সুকল্যাণের বিয়ে নিয়ে দেবলীনার এমন পদক্ষেপ, জেনেছে দর্শক। কিন্তু গুনগুন কেন জ্যাঠাইয়ের এক শিশি ঘুমের ওষুধ খেয়ে নিল? সেই প্রশ্নে তোলপাড় ‘খড়কুটো’। হতম্ভব দর্শকেরাও। তারা হতবাক গুনগুনের আত্মহত্যার কারণে নয়, এক ধারাবাহিকে পর পর কী করে আত্মহননের কথা, দৃশ্য তুলে ধরা হচ্ছে? এটাই জিজ্ঞাস্য তাদের।
নেটমাধ্যমে ক’দিন ধরেই ঘুরছে ধারাবাহিকের একাধিক আগাম সম্প্রচারণের ভিডিয়ো। ক্লিপিংসেই পরিষ্কার, গল্পে নয়া টুইস্ট আসতে চলেছে। বোঝা গিয়েছে জ্যাঠান, বড়মা, পুটুপিসির কথা থেকেও। ঘরে ঢুকতে ঢুকতে গুনগুন শুনতে পায়, চিটিংয়ের জন্য তার মেয়েকে ত্যজ্যকন্যা করেছে জ্যাঠাই। শোনার পরেই গুনগুন সে কথা সরাসরি জিজ্ঞেস করে জ্যাঠানকে। ইশারায় পুটুপিসির নিষেধ না দেখেই। সঙ্গে সঙ্গে রাগে ফেটে পড়ে গুনগুনকে প্রচণ্ড ধমকে চুপ করিয়ে দেয় জ্যাঠান। ব্যথার জায়গায় হাত পড়তে নিজেকে সামলাতে পারেনি সে।
সেই অভিমানেই কি গুনগুনের এই পদক্ষেপ? জানে না সৌজন্য, বৌদিভাই, পটকা। ঝলক বলছে, জ্যাঠানের নতুন ঘুমের ওষুধের শিশি পুরো ফাঁকা। বেঞ্চির উপর অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে গুনগুন।
এখানেই আপত্তি দর্শকদের। একই অঘটনের পুনরাবৃ্ত্তিতে ক্ষোভ, ‘সুইসাইড কথাটা শুনলে বা ওই জাতীয় কিছু দেখালে কত মানুষ ট্রিগারড হয়! তাও আবার পর পর দুটো দেখানো হচ্ছে এখানে'।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy