তৃণা-নীল।
প্রেম দিবস, বিয়ে, রিসেপশন সব শেষ। জোরকদমে শ্যুটিংও শুরু হয়ে গিয়েছে মিঞাঁ-বিবির। কিন্তু মন লাগে কই কাজে?
উইকএন্ডের পয়লা দিনেই তাই বায়না নীল ভট্টাচার্যের, ‘এক্ষুণি ছুটি চাই....।’ আবদারের পাশাপাশি তাঁর মন উধাও দার্জিলিংয়ে। যেখানে বিয়ের আগে বন্ধুদের নিয়ে কাটিয়ে এসেছেন ব্যাচেলর পার্টি। এ বার কি নতুন বৌ তৃণা সাহাকে নিয়ে আরেকবার ঘুরে আসতে চান? অরিজিৎ সিংহ-র ‘বস ২’-এ গান যেন অভিনেতার মনের কথা হয়ে ঠোঁটে উঠে এসেছে।রিল ভিডিয়ো দেখে সবার প্রথমে মন্তব্য করেছেন তৃণা স্বয়ং। রীতিমতো উস্কে দিয়ে বলেছেন, ‘গোছগাছ শুরু করব?’
সত্যিই মধুচন্দ্রিমায় বেরিয়ে পড়ছেন তারকা দম্পতি? ফোন করতেই আশাভঙ্গ। আনন্দবাজার ডিজিটালকে প্রচণ্ড ব্যস্ত গলায় জানালেন তৃণা, ‘‘মধুচন্দ্রিমা? আপাতত কোনও সুযোগই নেই! একে শ্যুটিং। তার পর নীলের ‘সোনার সংসার অ্যাওয়ার্ড’ অনুষ্ঠান আসছে। আমারও জোরকদমে শ্যুট চলছে। ‘খড়কুটো’ স্লট লিডার। বাংলার সেরা ধারাবাহিক। দম ফেলার ফুরসত নেই আমাদের।’’
আচমকা সুযোগ এসে গেলে কোথায় যাওয়া হবে? তিনটি জায়গা বেছে রেখেছেন তৃণা--- গ্রিস, দুবাই, মলদ্বীপ। তিনটের কোনওটাই না হলে গোয়া বা উত্তরবঙ্গের পাহাড়! বলেই হাসি, ‘‘একমাত্র উত্তরবঙ্গ ছাড়া কোথাও ঝট করে যাওয়া যাবে না। গেলে হাতে সময় নিয়ে, গুছিয়ে যেতে হবে।’’
এখন মধুচন্দ্রিমায় না যেতে পারার ফাঁক আপাতত তৃণা ভরাচ্ছেন জমাটি লাঞ্চ দিয়ে। সেটের সমস্ত টেকনিশিয়ানদের নিয়ে দুপুরের খাওয়া সারছেন ফিশ রোল, পোলাও, পাঁঠার মাংস, চাটনি, মিষ্টি, দিয়ে। উপলক্ষ? ‘‘বিয়েতে সবাইকে বলতে পারিনি। তাই এই খাওয়াদাওয়া।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy