শ্রুতি দাস ও স্বর্ণেন্দু সমাদ্দার
মুকুটে, গয়নায়, লাল বেনারসীতে টুকটুকে কনে বৌ। মঙ্গলবার থেকে নেট মাধ্যমে এই সাজেই ভাইরাল ‘নোয়া’। বাস্তবে বিয়ে নিয়ে কী ভাবছেন শ্রুতি দাস? খোলামেলা আড্ডা আনন্দবাজার ডিজিটালের সঙ্গে।
প্রশ্নঃ অবশেষে নোয়ার বিয়ে?
শ্রুতিঃ (হেসে ফেলে) আমিও তেমনটাই শুনছি। এই বিয়েতেও যদিও সমস্যা আসবে। ‘পায়েলকে ঠকানো হয়েছে’... এই অভিযোগ এনে আত্মহত্যার চেষ্টা করবে কিয়ানের মা। সেই সব পেরিয়ে নোয়া-কিয়ান এক হবে কী ভাবে? এটা ছোট পর্দা বলবে।
প্রশ্নঃ ছবি ক্যাপশন ‘কিয়ানের বৌ’ কেন?
শ্রুতিঃ আমি কিন্তু ভাবিনি কিছু। তবে ধারাবাহিকের প্রোমো বা ছবির ক্যাপশন সাধারণত সেই মেগা বা কর্তৃপক্ষের কথা মাথায় রেখেই দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
প্রশ্নঃ দর্শকদের কাছে এই মুহূর্তে ‘নোয়া’ আর শ্রুতি একাকার। নিজের জীবনে এমন ঘটলে কী করতেন?
শ্রুতিঃ আমি নোয়া হলে কিছুতেই এই বিয়ে মানতাম না। নোয়ার দৃষ্টিভঙ্গি চরিত্র অনুযায়ী গড়ে উঠেছে। তাই সেই মন্দিরের এই বিয়ে মানছে। কিয়ানের মতো কেউ যদি অন্য মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক থাকা অবস্থায় এ ভাবে আচমকা সিঁদুর পরিয়ে দেয় সরাসরি তা বাতিল করব।
প্রশ্নঃ নিজের বিয়েতে এরকমই সাজবেন?
শ্রুতিঃ বহু ব্রাইডাল মেক আপে নানা ভাবে সেজেছি। তবে টিপিক্যাল বৌয়ের সাজে হয়ত আমি সাজব না। এক দম অন্য ভাবে সাজার চেষ্টা করব। দেখা যাক কী হয়।
প্রশ্নঃ পর্দার ‘কিয়ানের বৌ’ বাস্তবে কবে ‘স্বর্ণেন্দুর বৌ’ হবেন?
শ্রুতিঃ সব কিছু ঠিক থাকলে খুব সম্ভবত আগামী ২ বছরের মধ্যে আমি আর পরিচালক স্বর্ণেন্দু সমাদ্দার বিয়ে করব। অন্তত আমাদের সে রকমই ইচ্ছে।
প্রশ্নঃ তার আগে স্বর্ণেন্দু যদি কিয়ানের মতো কিছু করে বসেন?
শ্রুতিঃ (জোর গলায়) ওর বিয়েতে আমি যাব। খুব ঘটা করে দু’জনের বিয়ে দেব। কিন্তু আমি ওঁকে আর কোনও মতেই দ্বিতীয়বার বিয়ে করব না। যদিও জানি, স্বর্ণ এমন মানুষ নন। সেই জন্যেই ওঁর জীবনের সঙ্গে নিজের জীবন জড়িয়েছি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy