২৩ নভেম্বর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল স্মৃতি মন্ধানা ও পলাশ মুচ্ছলের। কিন্তু স্মৃতির বাড়ি সাঙ্গলী গিয়েও ফিরে যেতে হয় পাত্রপক্ষকে। জানা যায়, স্মৃতির বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন আচমকা। তাই বিয়ে স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় পরিবার। যদিও মাঝে জল অনেক দূর গড়ায়। স্মৃতির হবু স্বামী পলাশকে নিয়ে একের পর এক পুরনো খবর আসতে থাকে একাধিক মহিলার তরফে। শোনা যায়, স্মৃতির ভাই ও তাঁর সতীর্থেরা পর্যন্ত পলাশকে তাঁদের সমাজমাধ্যম থেকে সরিয়ে দেন। তার পর থেকে জল্পনা, আদৌ কি স্মৃতি-পলাশের বিয়েটা হবে! এ বার তা নিয়ে মুখ খুললেন পলক মুচ্ছল।
ভাইয়ের বিয়ে নিয়ে খুব খুশিতেই ছিলেন পলক। গায়েহলুদ থেকে সঙ্গীত— সব অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন পলক। কিন্তু এক লহমায় যেন বদলে গেল চিত্র। বিয়ে স্থগিত হয়ে গেল পলাশ ও স্মৃতির। তার পর থেকে একবারও প্রকাশ্যে আসেননি স্মৃতি। যদিও এর মাঝেই আধ্যাত্মিক গুরু প্রেমানন্দ মহারাজের শরণাপন্ন হয়েছেন পলাশ। সেই ছবিও প্রকাশ্যে এসেছে।
মাঝে অবশ্য রটে যায় যে, বিয়ের পরিবর্তিত তারিখ ৭ ডিসেম্বর। যদিও স্মৃতির ভাই ওই জল্পনা নস্যাৎ করে দেন। এ বার এই বিয়ে নিয়ে পলাশের বোন পলক বললেন, ‘‘দুই পরিবার কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। আমি ও আমার পরিবার ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করছি। অন্য কিছুতে মনোযোগ নয়। বরং একে অপরের মধ্যে সংযোগ দৃঢ় হচ্ছে। পরিবারই প্রাধান্য পাচ্ছে।’’ তবে বিয়েটা শেষপর্যন্ত হবে কি না, হলে কবে হবে, তা নিয়ে কোনও উচ্চবাচ্য করেননি পলক।