‘মাটি’র ফার্স্টলুকে পাওলি
কাঁটাতার। দেশভাগ। সীমান্ত পেরনো মানুষ। সম্পর্ক। প্রেম। সব ছাপিয়ে মনের ভিতর শিকড় খোঁজার গল্প ‘মাটি’। যার সঙ্গে জড়িয়ে আছে মৌলবাদ বিরোধী সব মানুষের সত্তা।
এই ‘মাটি’-র জন্যই প্রথম বাংলা ছবিতে জুটি বাঁধছেন আদিল হুসেন আর পাওলি।
‘রোবোট টু’, ‘ফোর্স টু’, ‘কমান্ডো টু’ –র ধামাকার পরে এবার বাংলা ছবিতে আদিল হুসেন।
‘‘ ‘মাটি’-র লেখিকা-পরিচালক লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে চিত্রনাট্য শুনতে-শুনতে চোখে জল এসে গিয়েছিল আমার। মনে হয়েছিল কোনও সত্যি ঘটনা শুনছি। অভিবাসনের গল্পে এমন আবেগ আর বাস্তবের মিলমিশ! এই ছবির সঙ্গে তখনই যুক্ত থাকতে চেয়েছিলাম,’’ বললেন ‘লাইফ অব পাই’-এর আদিল হুলেন।
আদিল হুসেন
আজকের প্রজন্ম তাক বেড়ে ওঠার শিকড় খুঁজতে গিয়ে কোথাও নিজেকেই খুঁজে পেল! এমনই এক অন্য রকম চরিত্রে এবার পাওলি। ‘‘আমার শেষ সিরিয়াল লীনাদির সঙ্গে। আর লীনাদি-শৈবালদার প্রথম ছবি আমার সঙ্গে। আমার চরিত্র মাটি খোঁজে। সেই মাটিতে প্রেমের গন্ধ। দিদিমার জমিদার বাড়িতে লুকিয়ে থাকা রক্ত আর হিংসারও খোঁজ করে সে। সেই খোঁজ থেকেই কোথাও আলতো প্রেম... কোথাও বা... থাক, বাকিটা বলছি না,’’ ছবির জন্য ফার্স্ট লুকের মেকআপ নিতে নিতে বলছিলেন পাওলি। প্রথম
ছবিতে বাংলাদেশ, বসিরহাট, বারুইপুর। এতগুলো লোকেশনে শ্যুট যথেষ্ট চ্যালে়ঞ্জিং ছিল। ‘‘অনেকগুলো শেডে বাংলাদেশের প্রকৃতিকে ধরব আমরা। শুধু মাত্র বাজারে বিক্রি করার জন্য এ ছবি নয়, গল্পপ্রধান এ ছবি অনেকটাই সাধারণ মানুষের কথা শোনায়,’’ বললেন ‘মাটি’র আর এক পরিচালক শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায়। এ কথার সঙ্গে লীনা বললেন, ‘‘ভুল বোঝাবুঝি থেকে সুসম্পর্কে ফেরার রাস্তা খোঁজার গল্পই এ ছবির নায়ক।’’
ক্যামেরা শীর্ষ রায়। সঙ্গীত দেবজ্যোতি মিশ্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy