টম ক্রুজ়। ছবি: সংগৃহীত।
পাঁচ বছর পর ইথান হান্ট রূপে বড় পর্দায় ফিরলেন টম ক্রুজ়। বুধবার ভারতে মুক্তি পেয়েছে জনপ্রিয় ‘মিশন ইমপসিবল’ ফ্র্যাঞ্চাইজ়ির সপ্তম ছবি ‘মিশ ইমপসিলডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’। সপ্তাহের মাঝে মুক্তি সত্ত্বেও শহরের প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি দেখতে দর্শকদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। সূত্র বলছে, প্রথম দিনে ছবিটির ব্যবসা আশানুরূপ। বুধবার দেশে ছবিটি প্রায় ১৩ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। সিনেমা ব্যবসা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, সপ্তাহান্তে ছবির ব্যবসার পরিমাণ আরও বাড়বে।
তিন বছর আগে অতিমারির আবহে এই বহুল প্রতীক্ষিত ছবির শুটিং শুরু হয়েছিল। সূত্রের মতে, ‘মিশন ইমপসিবল— ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’-এর বাজেট প্রায় ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা! সে দিক থেকে এখনও পর্যন্ত ফ্র্যাঞ্চাইজ়ির সবথেকে ব্যয়বহুল ছবি এটিই। কিন্তু এই আকাশছোঁয়া বাজটের মধ্যে টম ক্রুজ়ের পারিশ্রমিক কত টাকা? একটি সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত ‘মিশন ইমপসিবল’ ফ্র্যাঞ্চাইজ়ির ছটি ছবি থেকে প্রায় ৮২২ কোটি টাকা পারিশ্রমিক হিসাবে পেয়েছেন টম। সপ্তম ছবি থেকে তিনি যে পারিশ্রমিক পেয়েছেন তাঁর পরিমাণও নেহাত কম নয়। একটি সূত্র দাবি করছে, এই ছবি থেকে ১০০ থেকে ১১৫ কোটি টাকার মতো পারিশ্রমিক পেয়েছেন! এখানেই শেষ নয়।
ছবির অন্যতম প্রযোজক টম। তাই ছবির ব্যবসা থেকে লভ্যাংশও পাবেন তিনি।ভারতে মুক্তির পর দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার ‘মিশন: ইমপসিবল— ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’ ছবিটি প্রায় ৯ কোটি ৫০ লক্ষ টাকার ব্যবসা করেছে। সপ্তাহান্তে ছবির অগ্রিম টিকিট বিক্রির পরিসংখ্যানও বেশ ভাল। তবে আগামী সপ্তাহে মুক্তি পাচ্ছে এই বছর হলিউডের অন্যতম চর্চিত ছবি ক্রিস্টোফর নোলান পরিচালিত ‘ওপেনহাইমার’। তাই ‘এম আই সেভেন’-এর ব্যবসায় প্রভাব ফেলবে বলেই মনে করছেন অনেকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy