দেব-রুক্মিণী।
একদম ‘হটকে’ সাজে ‘বার্থ ডে বয়’ দেব। কুঁচনো সাদা ধুতির উপরে হালকা চকোলেট রঙা পাঞ্জাবি। তার উপরে হলুদ রঙের পুলওভার। এই সাজেই গত ১ ডিসেম্বর থেকে বর্ধমানের দশঘড়ায় ঘাঁটি গেড়েছেন সাংসদ-তারকা। ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়ের আগামী ছবি ‘গোলন্দাজ’-এর শ্যুটিংয়ের জন্য।
বড়দিনে সেখানেই ছোট্ট আয়োজন। বড় টেবিলে সাজানো হার্ট শেপের বড় চকোলেট কেক। এক পাশে স্ট্যান্ডে জ্বলছে একমুঠো মোমবাতি।
দেবের জন্মদিন আর রুক্মিণী মৈত্র থাকবেন না, হয় নাকি? ফিয়াসেঁর জন্মদিন আরও স্পেশ্যাল করতে শ্যুটিং স্পটে ঠিক সময়ে পৌঁছে গিয়েছেন অভিনেত্রী। তার পরেই কনগ্র্যাচুলেশনস অ্যান্ড সেলিব্রেশনের পালা। ছবি উঠতেই সোশ্যাল পেজে সেই ছবি, ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন তিনি।
প্রতি বছর ২৪ ডিসেম্বরের রাত থেকেই শুরু হয়ে যায় উদযাপন। ২০২০-তে সে দিনটা কি আরও স্পেশ্যাল? এ বছর জন্মদিনের ১৪ দিন আগে, ১১ ডিসেম্বর অভিনেতার শ্যুটিং স্পটে গিয়ে অনুরাগীরা কেকে কেটে, হইহই করে আগাম পালন করে ফেললেন মহাতারকার জন্মদিন। সেই ভিডিয়ো শেয়ারও হয়েছে দেবের ফ্যান পেজ থেকে।
আরও পড়ুন: সলমন ‘ঈশ্বরের দূত’, কেন বললেন রেমোর স্ত্রী?
দেবের বর্ধমানের অনুরাগীরা ওই দিন শ্যুটিং স্পটে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন বড় বার্থডে কেক। চকোলেট কেকের উপরে সাদা ক্রিম দিয়ে লেখা দেবের নাম। গত দু’দিন ধরে ভালই ঠাণ্ডা কলকাতা এবং শহরতলিতে। সে দিনও চরিত্র অনুযায়ী দেবের পরনে পাঞ্জাবি, ধুতি আর চটি। তার উপরে হলুদ রঙের হুড লাগানো পুলওভার।
অনুরাগীদের অনুরোধে শ্যুটিং স্পট থেকে একটু দূরে ভ্যানিটি ভ্যানের পাশে দাঁড়িয়ে কেক কাটেন তারকা। সবাইকে নিজের হাতে খাইয়ে দিতেই খুশিতে আপ্লুত তাঁরা। গলা ছেড়ে গেয়ে ওঠেন, ‘হ্যাপি বার্থডে ডিয়ার দেবদা’!
মহা তারকা, সাংসদকে ‘দাদা’ সম্বোধন করেই যদিও লজ্জায় পড়ে যান উপস্থিত ভক্তরা। সেই কুণ্ঠা ধরা পড়েছে তাঁদের কথাতেও। যদিও অনুরাগীদের এই ‘দাদা’ ডাকটাই দেবের বোধহয় সবচেয়ে বড় পাওনা। এক যুগেরও বেশি তিনি নক্ষত্র দুনিয়ার বাসিন্দা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy