#মিটু বিতর্ক নিয়ে ছবি বানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে হল প্রযোজককে। সাজিদ ইকবাল কুরেশি নামে দিল্লি হাইকোর্টে এক আবেদনে জানিয়েছেন, তাঁকে ছবির নাম পাল্টাতে বলা হয়েছে। বাদ দিতে বলা হয়েছে বেশ কিছু দৃশ্যও। বিষয়টি জানার পরে আদালত মঙ্গলবার এ নিয়ে কেন্দ্র এবং সেন্সর বোর্ডের অবস্থান জানতে চেয়েছে।
ছবির মূল গল্প একটি মেয়ের অপহরণ ঘিরে। সেখানে স্বাভাবিক ভাবেই রয়েছে যৌন অপরাধের প্রসঙ্গ। বিচারপতি বিভু বাখরু কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক এবং সিবিএফসি (সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশন)-কে বলেছেন, তারা সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে প্রযোজককেও বলার সুযোগ দিক। ৩ মে এই মামলার পরবর্তী শুনানি। তার আগে কেন্দ্র এবং সেন্সর বোর্ডকে অবস্থান জানাতে নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। কুরেশি তাঁর আবেদনে জানিয়েছেন, তাঁকে কিছু বলার কোনও সুযোগই দেওয়া হয়নি। কুরেশির দাবি, গত বছর ১২ নভেম্বর সেন্সর বোর্ড তাঁকে বলেছিল, কিছু দৃশ্য বাদ দিয়ে ‘প্রাপ্তবয়স্কদের ছবি’ হিসেবে ফিল্মটি দেখাতে হবে। পাশাপাশি ছবির নামও পাল্টাতে বলেছিল বোর্ড। আদালতে আবেদনে কুরেশি বলেছেন, ‘‘ছবিটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। হঠাৎ করে দৃশ্য কাটছাঁট করা হলে আখ্যানটাই নষ্ট হয়ে যাবে। তা ছাড়া, কমবয়েসি এক তরুণ ছবিটি বানিয়েছেন। তাঁর কাজ নিয়ে বৈষম্যমূলক আচরণ হচ্ছে। অকারণে ভিত্তিহীন সেন্সরের কথা বলা হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy