ওজন কমাতে ডায়েটে শসা রাখছেন? ঠিক করছেন তো? ছবি: শাটারস্টক।
মাথার উপর কড়া রোদ। বেশি আর্দ্রতার কারণে ঘামও হচ্ছে। শরীর ঠান্ডা রাখতে প্রক্রিয়াজাত পানীয়ের বদলে ভরসা রাখতে পারেন এমন ফলে, যাতে জলের মাত্রা বেশি থাকে। এমন সময়ে যে সব ফলের কদর বাড়ে, শসা তার মধ্যে অন্যতম। স্বাস্থ্যসচেতন যাঁরা, তাঁরা অবশ্য সারা বছরই ডায়েটে শসা রাখেন। তা স্বাস্থ্যের পক্ষে দারুণ উপকারী। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। কিন্তু সঠিক সময়ে ও পরিমাণে না খেলে বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। হতে পারে বদহজমও।ভেশি শসা খেলে কী কী হতে পারে?
১) শসা বেশি ক্ষণ কেটে রাখলে অনেক সময়ে তেতো হয়ে যায়, কখনও আবার বিস্বাদ হয়ে যায়। কারণ শসায় থাকা কিউকারবিটাকিনস্, টেট্রাসাইক্লিক ও ট্রিটাররেনিওয়েড নামক যৌগ থাকে। আর এই যৌগগুলির কারণেই অনেকের শসা খেলে অ্যালার্জি হয়।
২) শসায় থাকা কিউকারবিটিন যৌগের মূত্রবর্ধক বৈশিষ্ট্য থাকে। ডায়েটে অতিরিক্ত শসা রাখলে আবার শরীর থেকে বেশি মাত্রায় জল বেরিয়ে যায়, ফলে জলশূন্যতা তৈরি হয়।
৩) শসা পটাশিয়ামের দারুণ উৎস, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তবে বেশি মাত্রায় শসা খেলে শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গিয়ে সমস্যা হতে পারে। রেচন প্রক্রিয়ার উপর প্রভাব পড়ে।
৪) আপনার যদি পেটের সমস্যা থেকে থাকে, তা হলে শসা খাবেন না। একান্তই ইচ্ছা হলে দুপুরে খাবার খাওয়ার সময়ে কয়েক টুকরো শসা খেতে পারেন। কিন্তু তার পরে একেবারেই নয়। শসাতে থাকা কিউকারবিটিনের কারণে বদহজমের সমস্যা হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy