Advertisement
E-Paper

নিয়মিত ধূমপান করেন? শরীরে ৫ উপসর্গ দেখলেই সতর্ক হোন, ফুসফুসে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়তে পারে

ফুসফুসে জমা দূষিত পদার্থ পরবর্তীকালে শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই সতর্ক হতে হবে যে কোনও সঙ্কেত পেলেই। কোন কোন সঙ্কেত পেলে বেশি সাবধান হতে হবে?

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৩:৩১
Five warning signs of respiratory health you should not ignore

ফুসফুসে সংক্রমণের উপসর্গ দেখলেই সতর্ক হোন। ছবি: সংগৃহীত।

অল্প হাঁটাহাঁটি কিংবা সিঁড়ি দিয়ে কয়েক বার ওঠানামা করলেই দম ফুরিয়ে আসার উপক্রম হয়? থাকতে পারে ফুসফুসের সমস্যা। ধূমপান তো বটেই, প্রতিনিয়ত বেড়ে চলা বায়ুদূষণের সমস্যাও বিপজ্জনক হতে পারে ফুসফুসের জন্য। কাজেই সময় থাকতে ফুসফুসের যত্ন নেওয়া জরুরি। যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের তো বটেই, যাঁরা ধূমপান করেন না, তাঁদের ফুসফুসেও দূষিত পদার্থ জমে। বায়ুদূষণই হল তার মূল কারণ। ফুসফুসে জমা দূষিত পদার্থ পরবর্তী কালে শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই সতর্ক হতে হবে যে কোনও সঙ্কেত পেলেই। যে সব অস্বস্তিকে সাধারণত অবহেলাই করা হয়ে থাকে, সে সব বিষয়েও হতে হবে সাবধান। কোন কোন সঙ্কেত পেলে বেশি সাবধান হতে হবে?

১) কথায় কথায় সর্দি-কাশি হচ্ছে? এমন কিন্তু স্বাভাবিক নয়। যদি কিছু দিন অন্তর ঠান্ডা লেগে থাকে, তবে বুঝতে হবে ফুসফুসে কোনও সমস্যা আছে। অনেকের কাশি আবার দীর্ঘ দিন ধরে কমতে চায় না। এমন প্রবণতা দেখলে সাবধান হোন।

২) রোজ ঘুম থেকে উঠলেও কাঁধ-পিঠে ব্যথা হয়? তা হলে বুঝতে হবে, এ সাধারণ ক্লান্তি নয়। অনেক সময়েই শরীরের এক অংশে সমস্যা হলে একেবারে অন্য কোনও অঙ্গে অসুবিধা দেখা দেয়। এই ধরনের ব্যথাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ‘রেফার্ড পেন’।

৩) শ্বাস নিতে গেলেই মনে হচ্ছে খুব খাটনি? এমনও অনেক সময়ে হয়। এই সমস্যাও অবহেলা করার মতো নয়। বুঝতে হবে ফুসফুস জানান দিচ্ছে, ভিতরে কোনও সমস্যা আছে। ফুসফুসের আশপাশে প্রদাহ তৈরি হলে এমন অনেক সময়েই হতে পারে।

Five warning signs of respiratory health you should not ignore

সর্ব ক্ষণ ক্লান্ত লাগছে? ছবি: সংগৃহীত।

৪) সর্ব ক্ষণ ক্লান্ত লাগলে যেমন উদ্বেগ, অবসাদের মতো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তেমন অন্য অসুখও হতে পারে। ফুসফুস ঠিক ভাবে কাজ না করলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ঢোকে না। তা থেকেই ক্লান্তি আসতে পারে।

৫) গলার আওয়াজ অন্য রকম লাগছে কি? সর্দি-কাশি হলে এমন সমস্যা ঘটেই থাকে। কিন্তু দিনের পর দিন যদি এমনই চলে, তবে সমস্যা গুরুতরও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। বুকে কফ জমার প্রবণতা বেড়ে গিয়ে থাকলেও চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। অল্প সর্দি-কাশি হওয়া এক রকম। কিন্তু এক বার বুকে কফ জমলে যদি তা আর না যেতে চায়, তবেও ফুসফুসের হাল নিয়ে কিছুটা সতর্ক হওয়া দরকার। কফের সঙ্গে রক্তপাত হলেও সাবধান হোন।

Respiratory Health Lungs Care Healthy life
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy