ঘামেরও কারণ আছে। ছবি: সংগৃহীত।
গরমে ঘাম যেন সর্ব ক্ষণের সঙ্গী। গনগনে রোদে বেরোলে ঘেমে স্নান করে যেতে হচ্ছে। আবার ঘরে বসেও ঘামের ধারা নদীর স্রোতের মতো প্রবাহিত হচ্ছে শরীর জুড়ে। অত্যধিক আর্দ্রতা এই বাঁধনছাড়া ঘামের কারণ। অসহনীয় গরম তো আছেই, সেই সঙ্গে ঘামের অস্বস্তিতেও নাজেহাল সকলে। তবে ঘাম হওয়ার কিন্তু অন্য কারণও রয়েছে। কিছু খাবার খেলে ঘাম বেশি হয়। গরমে ঘাম হওয়াই স্বাভাবিক। তবে কয়েকটি খাবার খাওয়া বন্ধ করলে মাত্রাতিরিক্ত হবে না।
কফি
গরম উপেক্ষা করেই সারা দিনে বেশ কয়েক বার কফির কাপে চুমুক দিচ্ছেন অনেকেই। শরীর চাঙ্গা থাকলেও কফি ঘর্মগ্রন্থিগুলি সক্রিয় করে তোলে। ফলে ঘাম বেশি হয়। হাতের তালু, পায়ের তলা বেশি ঘামতে থাকে। ঘাম বেশি হওয়া মানেই, শরীর থেকে জল বেরিয়ে যাওয়া। তাই কফির বদলে বারে বারে জল খান।
ভাজাভুজি
গরমের ক্লান্তি কাটাতে মাঝেমাঝে একটু মুখরোচক ভাজাভুজি খেলে মন্দ লাগে না। তবে ডোবা তেলে ভাজা খাবার বেশি খেলে ঘাম হতে থাকে অনবরত। ঝাল, মশলা স্বেদগ্রন্থিগুলিকে উত্তেজিত করে তোলে। ফলে সক্রিয় হয়ে ওঠে। তখন ঘাম বেশি হয়।
সোডা পানীয়
এই ধরনের পানীয় সাময়িক স্বস্তি দেয়। কিন্তু সোডা পানীয় খেলে ঘামের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তা ছাড়া এই ধরনের পানীয়ে চিনির পরিমাণ অনেক বেশি। ঘন ঘন খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে ঘামও হয় দেদার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy