প্রতীকী ছবি।
হজমের গোলমালের কোনও মরসুম নেই। সারা বছরই হজমজনিত সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। বাইরের খাবার খাওয়া, জল কম খাওয়া, শরীরচর্চা না করা, দৈনন্দিন জীবনের এই অনিয়মগুলির কারণেই গ্যাস-অম্বল, বদহজম লেগে থাকে। ওজন কমা থেকে শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকা, হজম ঠিক মতো হচ্ছে কি না, তার উপর নির্ভর করে অনেক কিছুই।
বয়স খানিক বাড়লেই যে হজমের গোলমাল বেশি হয়, বিষয়টি একেবারেই তেমন নয়। বরং ইদানীং এই চিত্রটি কিছুটা হলেও বদলেছে। কমবয়সিদের বিনোদনের একটা বড় অংশ জুড়েই থাকে রেস্তরাঁ-ক্যাফেতে গিয়ে দেদার খাওয়াদাওয়া। খিদে পেলেই বাইরের চটজলদি খাবারই বেছে নিচ্ছেন তাঁরা। প্রায় প্রতি দিন এ ধরনের খাবার খাওয়ার ফলে হজমের গোলমাল দেখা দিচ্ছে। তবে আট থেকে আশি— হজমজনিত সমস্যা থেকে বাঁচতে ভরসা রাখছেন ওষুধের উপর। সকালে উঠে কিংবা রাতে খাবার খাওয়ার পর একটা ওষুধ খেয়ে নিলেই সারা দিনের জন্য নিশ্চিন্ত। তাই কি?
গ্যাস কিংবা হজমের ওষুধ বেশি না খেতেই বারণ করেন চিকিৎসকেরা। সত্যিই এই ওষুধগুলি সাময়িক স্বস্তি দিলেও, শরীরের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে। সুস্থ হতে তাই ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া টোটকার উপর। হজমের গোলমাল ঠেকাতে পারে রসুন দুধ।
রসুন অত্যন্ত উপকারী একটি আনাজ। প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো— রসুন সবেতেই উপকারী। হজমের গোলমাল কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার। কয়েকটি রসুন থেঁতো করে দুধের সঙ্গে ফুটিয়ে নিন। রাতে খাবার খাওয়ার পরে এটি খেতে পারেন সপ্তাহে দু’দিন। বদহজমের সমস্যা অনেক কমে যাবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy