— প্রতীকী চিত্র।
বিশ্ব জুড়ে প্রায় ৩০ কোটি মানুষ হাঁপানির শিকার। কারা এই রোগে আক্রান্ত হবেন আর কারা হবেন না, এই নিয়ে বিস্তর গবেষণা হলেও বিজ্ঞানীরা সঠিক কোনও দিক নির্দেশ করতে পারেননি। সম্প্রতি আরও একটি গবেষণা দাবি করছে, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা ঘুমের স্বাভাবিক চক্র বিঘ্নিত হলে হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দ্বিগুণ হারে বেড়ে যেতে পারে। নিয়মিত ঘুমোতে যাওয়ার এবং ঘুম থেকে ওঠার সময় যথযথ রাখতে পারলে এই সমস্যা অনেকটাই ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব। ‘বিএমজে ওপেন রেসপিরেটরি রিসার্চ’ পত্রিকায় এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।
৩৮ থেকে ৭৩ বছর বয়সি প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন এই সমীক্ষায়। চিনের শানডং বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দল গবেষক কম করে এক যুগের উপর তাঁদের ঘুমের ধরন এবং সময় নিয়ে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, ঘুমের সময়, রাত জাগা, নাক ডাকা, কত ক্ষণ ঘুমোন বা দিনের বেলা ঘুমের পরিমাণ বাড়ে কি না, এই সংক্রান্ত প্রশ্নের ভিত্তিতেই সমীক্ষা করা হয়েছিল।
গবেষণা শেষে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, যাঁরা সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠেন, ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমোন, রাত জাগা বা অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন না, যাঁদের নাক ডাকার সমস্যা নেই, দিনের বেলা ঝিমুনির সমস্যায় ভোগেন না, তাঁদের হাঁপানি বা অ্যাজ়মার সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy